Cancel Preloader

আম্বিয়ায়ে কেরামের ধর্মের দায়িত্ব ও বেলায়েত লাভকারী মহামানব

মুহাম্মদ জহিরুল আলম
দয়াময় আল্লাহ্ নিজেকে প্রকাশ করার বাসনা থেকে বিশ্বজাহান সৃষ্টি করেন। অতঃপর তিনি তাঁর পরিচয় জগদ্বাসীর নিকট তুলে ধরার লক্ষ্যে যুগে যুগে অসংখ্য নবি, রাসুল ও মহামানব প্রেরণ করেন। হেদায়েতের দায়িত্বপ্রাপ্ত সকল মহামানবই ছিলেন নুরে মোহাম্মদীর ধারক। নুরে মোহাম্মদী সমগ্র সৃষ্টিজগতের প্রাণ-হেদায়েত এর মূল শক্তি। এই ‘নুরে মোহাম্মদী’ হযরত আদম (আ.) হতে শুরু করে সকল নবি ও রাসুলের পৃষ্ঠে অবস্থান করেছে। হযরত মোহাম্মদ (সা.) ফরমান- “আদম যখন পানি ও কাদার মধ্যে ছিলেন তখনও আমি নবি ছিলাম।” যখন আদম (আ.)-এর কোনো অস্তিত্ব ছিল না তখনও হযরত রাসুল (সা.) নবি ছিলেন। (মাকতুবাত শরীফ) হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন- “হযরত রাসুল (সা.) নবিগণের পৃষ্ঠদেশ হয়ে বারবার জগতের বুকে তাশরিফ গ্রহণ করেছেন। পরিশেষে তিনি তাঁর মাতা হযরত আমিনা (আ.)-এর কোলে তাশরিফ গ্রহণ করেন।” (তাফসীরে দুররে মানছুর ১৯নং খণ্ড, পৃষ্ঠা ৩৩২)
মহান আল্লাহ্ নিজেই মহাগ্রন্থ আল কুরআনে বলেছেন, হযরত মুসা (আ.)-এর পৃষ্ঠদেশে হযরত রাসুল (সা.)-এর সিরাজুম মুনির বা প্রজ্বলিত প্রদীপ সংরক্ষিত ছিল। আল্লাহ্ বলেন- “হে রাসুল (সা.)! আপনি বলুন, (ইহুদিদের জিজ্ঞেস করুন) কে নাজিল করেছিল সেই কিতাব যা নিয়ে এসেছিল মুসা? আর যেটি ছিল মানুষের জন্য নুর ও হিদায়েত। (আপনি বলে দিন, আল্লাহই মূসা (আ.)-এর কাছে কিতাব ও নুর নাজিল করেছেন।)” (সূরা আল আন‘আম ৬: আয়াত ৯১) তেমনিভাবে হযরত ঈসা (আ.)-এর পৃষ্ঠদেশে রাসুলের সিরাজুম মুনির অবস্থান করেছিল। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ্ বলেন- “আমি তাদের (ইহুদিদের) পিছনে প্রেরণ করেছিলাম হযরত ঈসা ইবনে মারইয়ামকে। তিনি ছিলেন পূর্বে অবতীর্ণ তাওরাতের সত্যায়নকারী আর আমি তাকে দিয়েছিলাম ইনজিল, যাতে ছিল হিদায়েত ও নুর।” (সূরা আল মায়িদাহ ৫: আয়াত ৪৬) যেহেতু সকল নবি ও রাসুলের মাঝে ঐ একই নুরে মোহাম্মদী বা সিরাজুম মুনির অবস্থান করেছিল, তাই সকল নবি ও রাসুল একই সুতোয় গাঁথা। এজন্য প্রত্যেক মুসলমানকে সকল নবি ও রাসুলগণের প্রতি ইমান আনয়ন করতে হয় এবং তাঁদের প্রতি অবতীর্ণ নুরের কিতাবের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করতে হয়। এরশাদ হয়েছে- “আর (মুত্তাকি তারাই) যারা ইমান রাখে আপনার প্রতি যা নাজিল করা হয়েছে তাতে এবং আপনার পূর্বে (নবি ও রাসুলদের) প্রতি যা নাজিল করা হয়েছে তাতেও।” (সূরা বাকারা ২: আয়াত ৪)
মহান আল্লাহ্ যুগে যুগে ১ লক্ষ ২৪ হাজার নবি ও রাসুল প্রেরণ করেছেন। যখনই কোনো নবি এসেছেন, তখন তাঁর নির্দেশ পালন করাই ছিল ধর্ম। যারা তাঁর বিরোধিতা করেছে তারা কাফের বলে গণ্য হয়েছে। মানুষ যখন পূর্ববর্তী কোনো নবির আদর্শ হারিয়ে পথভ্রষ্ট হয়ে পড়ে, তখন নতুন নবি আবির্ভূত হয়ে প্রচলিত ধর্ম বিশ্বাসের ভূলত্রুটি সংশোধন করে পুনরায় মানুষকে মুক্তির পথ দেখিয়েছেন। রাসুলগণের উপর কিতাবও অবতীর্ণ হয়েছে। কিন্তু মহামানবদের অনুপস্থিতিতে কিতাব থাকা সত্ত্বেও মানুষ পথভ্রষ্ট হয়েছে। ফলে আল্লাহ্ তায়ালা জগদ্বাসীর মুক্তির লক্ষ্যে পুনরায় মহামানব প্রেরণ করেছেন। যুগ পরিক্রমায় যখন যে মহামানব নুরে মোহাম্মদীকে ধারণ করেছেন, সমকালীন যুগের বিশ্বাসী মানুষেরা ইমাম হিসেবে তাঁর নিঃশর্ত আনুগত্য করেছে। মহান আল্লাহ্ রাসুল (সা.)-কে ‘ইমামুল মুরসালিন’ বা পয়গম্বরগণের ইমাম হিসেবে অভিহিত করেছেন। আবার বলেছেন, উম্মতে মোহাম্মদীর জন্য হযরত ইব্রাহিম (আ.) ও তাঁর অনুসারীদের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ। তাফসীরে তাবারী’র ২৮নং খণ্ডের ৬৩ পৃষ্ঠায় হযরত মুজাহিদ (রা.) হতে বর্ণনা করা হয়েছে, তিনি বলেন, আল্লাহর বাণী- “অবশ্যই তোমাদের জন্য রয়েছে উত্তম আদর্শ ইব্রাহিম (আ.) এবং তাঁর অনুসারীদের মধ্যে। তাঁরা তাঁদের সম্প্রদায়কে বলেছিলেন, আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই তোমাদের সাথে এবং আল্লাহকে ছেড়ে তোমরা যাদের ইবাদত করো তাদের সাথেও। আমরা তোমাদেরকে প্রত্যাখ্যান করলাম। তোমরা এক আল্লাহর প্রতি ইমান না আনা পর্যন্ত আমাদের ও তোমাদের মধ্যে চিরতরে শত্রুতা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি হয়ে রইল।” (তাফসীরে সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৬৪)
নবুয়তের যুগে নুরে মোহাম্মদীকে ধারণ করে নবি-রাসুলগণ যেমনিভাবে মানুষকে হেদায়েত করেছেন, তেমনি বেলায়েতের যুগেও নুরে মোহাম্মাদীর ধারক-বাহক অলী-আল্লাহগণ হেদায়েতকারী হিসেবে মানুষকে মুক্তির পথ নির্দেশনা দান করে থাকেন। এই নুর লাভ করার কারণেই সকল নবি ও রাসুল পরস্পর একই বংশধর। নবুয়ত পরবর্তী বেলায়েতের যুগেও নুরে মোহাম্মদী রাসুলের বংশেই আগমন করছে। আল্লাহর রাসুল (সা.) ফরমান “হোসাইন আমা হতে। আর আমি হোসাইন হতে।” এ হাদিস হতে বুঝা যায় রাসুলের বংশ হতেই নুরে মোহাম্মদী বারবার জগতের বুকে তাশরিফ গ্রহণ করবেন। স্থান কাল পাত্র ভেদে নুরে মোহাম্মদী জগতের বুকে বিভিন্ন নামে পরিচয় লাভ করবে। নবুয়ত পরবর্তী বেলায়েতের যুগে রাসুলের সিরাজুম মুনিরের ধারক ও বাহক মহামানবগণ অলী-আল্লাহ, ইমাম, মোজাদ্দেদ হিসেবে পরিচিত হবেন।
হযরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, হযরত রাসুল (সা.) ফরমান-“নিশ্চয় মহান ও মহিমান্বিত আল্লাহ্ এই উম্মতের জন্য প্রত্যেক শতাব্দীর শিরোভাগে এমন এক ব্যক্তিকে পাঠাবেন, যিনি তাদের ধর্মকে সংস্কার করে সজীব ও সতেজ করবেন।” (আবু দাউদ শরীফের সূত্রে মেশকাত শরীফ, পৃষ্ঠা ৩৬) ধর্ম প্রতিপালনে যুগের ইমামকে অনুসরণের গুরুত্বারোপ করে হযরত রাসুল (সা.) বলেন- “যে ব্যক্তি তার জামানার ইমামকে চিনতে পারেনি, আর এ অবস্থায় সে মৃত্যুবরণ করল, তবে তার মৃত্যু অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে।” (মুসনাদে ইমাম সাদেক ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা ৫১৯ ও ৫৩৩)
বিশ্বের এ ক্রান্তি লগ্নে, পাপসংকুল পৃথিবীর পথহারা মানুষকে শান্তি, কল্যাণ ও মুক্তির পথ প্রদর্শন করে মহান আল্লাহ্ ও হযরত রাসুল (সা.)-এর প্রকৃত পরিচয় ও মোহাম্মদী ইসলাম জগতে পুনরুজ্জীবিত করার জন্যে নুরে মোহাম্মদীর ধারক ও বাহক রূপে যুগের ইমামের সুমহান দায়িত্ব নিয়ে প্রেরিত হয়েছিলেন মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, যুগের ইমাম, আম্বিয়ায়ে কেরামের ধর্মের দায়িত্ব ও বেলায়েত লাভকারী, আল্লাহর দেওয়া পুরস্কার: পূর্ণিমার চাঁদে বাবা দেওয়ানবাগীর জীবন্ত প্রতিচ্ছবি- সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহবুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.)। তিনি ১৯৪৯ সালের ১৪ই ডিসেম্বর, বুধবার বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলাধীন বাহাদুরপুর গ্রামের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি হযরত রাসুল (সা.)-এর ২৩তম বংশধর। কঠোর আধ্যাত্মিক সাধনার মাধ্যামে তিনি ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৮৩ সালে মহান রাব্বুল ইজ্জতের পক্ষ থেকে ‘মোজাদ্দেদ’ বা মহান সংস্কারকের দায়িত্ব লাভ করেন; ১০ই মহররম, ১৯৮৮ সালে ‘যুগের ইমাম’-এর দায়িত্ব লাভ করেন; ৫ই এপ্রিল, ১৯৮৯ সালে হযরত মোহাম্মদ (সা.) তাঁকে ‘মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী’ খেতাবে ভূষিত করেন; ২রা অক্টোবর ১৯৯৬ সালে আম্বিয়ায়ে কেরামের ধর্ম পরিচালনার দায়িত্ব ও বেলায়েত লাভ করেন। অতঃপর ১০ই অক্টোবর ২০০৮ সালে হতে পৃথিবীর মানুষ তাঁর নুরানিময় চেহারা মোবারক পূর্ণিমার চাঁদের মাঝে দেখতে শুরু করেন, যা আজ অবধি দেখা যায়।
আজকের প্রবন্ধের মূল বিষয়বস্তু সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (রহ.)-এর সকল আম্বিয়ায়ে কেরামের ধর্মের দায়িত্ব ও বেলায়েত লাভ। বিষয়টি শুরুতে আলোচিত দর্শনেরই অনুরূপ, যা হযরত রাসুল (সা.)-এর ওফাতের ১৩১৭ (ইংরেজি সাল অনুযায়ী) বছর পর বেলায়েতের যুগের শ্রেষ্ঠ ইমাম সূফী সম্রাটকে ধুলির ধরায় প্রেরণের মধ্যদিয়ে মহান আল্লাহ্ মানবজাতির শান্তি, কল্যাণ ও মুক্তির ব্যবস্থা করেছেন। আল্লাহর বন্ধু সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (রহ.) ১৯৯৬ সালের ২রা অক্টোবর রহমতের সময় একটি বরকতময় স্বপ্ন দেখেন। স্বপ্নটি ছিল এরকম, তিনি এমন একটি শহরে গেলেন, যে শহরটি ছিল অতি প্রাচীন, শহরের দালানগুলো ছিল পুরাতন ও শেওলা পড়া। যুগের ইমাম একা একা ঐ শহরে হাঁটছেন। সেখানে হযরত ইব্রাহিম (আ.)-এর সাথে হযরত দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেবলাজানের দেখা হলো। মুসলিম জাতির পিতা হযরত ইব্রাহিম (আ.) যুগের ইমাম সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেবলাজানকে শহরের সকল ভবনের ভিতরে ঘুরে ঘুরে দেখালেন। দালানগুলো বাইরে যদিও শেওলা পড়া, কিন্তু ভিতরে ছিল সুন্দর কারুকার্যপূর্ণ মূল্যবান সম্পদ। দালানগুলো দেখানোর পর হযরত ইব্রাহিম (আ.) সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেবলাজানকে নিয়ে একটি দালানের ছাদের উপর গেলেন। তখন হযরত ইব্রাহিম (আ.) যুগের ইমামকে উদ্দেশ্য করে বললেন “এখানে যতগুলো দালান দেখতেছেন ইহা এক একজন নবির এক একটি দালান। ভিতরে যে হিরা জহরত মূল্যবান সম্পদ দেখতেছেন তা এক এক জন নবির মারেফাতের সম্পদ। এখন যে দালানের ছাদের উপর আমরা আছি এটি আমার নিজের ভবন।”এখন থেকে আপনাকে সমস্ত নবিদের ধর্মের দায়িত্ব ও বেলায়েত প্রদান করা হলো।
নুরে মোহাম্মদীর ধারক ও বাহক সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (রহ.) সকল আম্বিয়ায়ে কেরামের ধর্মকে যথার্থরূপে সমাজের মানুষের নিকট তুলে ধরেছেন, মানুষের মাঝে প্রচলিত ভ্রান্ত ধারণা দূর করেছেন। আমরা দেখেছি সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (রহ.)-এর কাছে সকল ধর্মের মানুষ আসতেন। তাঁর পরশময় স্পর্শে গেলে মানুষ অবারিত শান্তির স্রোতধারায় আত্মপ্রশান্তি লাভ করতেন, নিজেকে নবরূপে ফিরে পেতেন। সূফী সম্রাট প্রত্যেক ধর্মের মানুষকে স্রষ্টাকে পাওয়ার পদ্ধতি শিক্ষা দিতেন। তাঁর শাহাদত আঙ্গুলের স্পর্শে সকলের ক্বালবে আল্লাহ্ নামের জিকির জারি হতো। সৃষ্টির মূল লক্ষ্যই হলো তার নিজের মাঝে স্রষ্টাকে খুঁজে পাওয়া। সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর প্রমাণ করেছেন, যখন থেকে মানুষ মহামানবগণকে ছেড়ে দিয়ে বাহ্যিক আচরণের দিকে ঝুঁকে পড়েছে তখন থেকেই সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। তাই আমাদেরকে ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে।
মহান সংস্কারক সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (রহ.) ২৮শে ডিসেম্বর ২০২০ইং, সোমবার ওফাত লাভ করেন। সকল মহামানবের মতোই তিনি ওফাতের পূর্বে অছিয়তনামা প্রদান করেন। তিনি সঠিকভাবে মোহাম্মদী ইসলাম পরিচালনার জন্য ২৭শে ডিসেম্বর ২০২০ইং, রবিবার উপস্থিত ৪ পুত্র, ২ কন্যা, তাঁর স্ত্রী, দুই পুত্রবধু ও খাদেমদের সম্মুখে কতিপয় নির্দেশনামূলক অছিয়ত করেন। তিনি অছিয়তে স্পষ্ট ঘোষণা দেন, “আমি মেজো হুজুরকে (ইমাম প্রফেসর ড. কুদরত এ খোদা) মোহাম্মদী ইসলাম পরিচালনার নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য দায়িত্ব দিয়েছি। আর তোমরা ৩ ভাই ও ২ বোন তাঁকে সহযোগিতা করবে।” হযরত ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত হয়েছে, “আল্লাহর বাণী- যদি অছিয়ত শুনার পর কেউ তাতে কোনো রকম পরিবর্তন করে তবে যারা পরিবর্তন করবে এটার পাপ তাদের উপরই বর্তাবে। কিন্তু অছিয়তকারী অছিয়তের প্রতিদান আল্লাহর নিকট পাবে এবং সে পাপ মুক্ত থাকবে।” (তাফসীরে তাবারী, ২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ১২২; তাফসীরে দুররে মানছুর, ২য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৪২৫)। এভাবেই যুগে যুগে হেদায়েতের ধারা অব্যাহত থাকবে।
[লেখক: পিএইচ.ডি গবেষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]

সম্পর্কিত পোস্ট