Cancel Preloader

Tags :দেওয়ানবাগী

কবিতা

চাঁদে বাবা দেওয়ানবাগী

আশেকে রাসুল এস এ সুলতান সৃষ্টির আদিতে প্রভু, বসিয়া কুরসি পরেসমস্ত আত্মাসমূহে পরম প্রভু প্রশ্ন করে“আমি কী তোমাদের প্রভু নহি?” প্রভু জিজ্ঞাসিল সবায় যবে,সমস্বরে হ্যাঁ বলিয়া উত্তর দিল তখন উপস্থিত আত্মা সবে ।প্রভু বলিলেন সকলের তরে জীবিতাবস্থায় তাঁহার পরিচয় লাভ অত্যাবশ্যক করিতে একান্ত বিশ্বাস ভরে ।দয়ালু প্রভু ভোলেন না তাদের কভুযুগে যুগে তাদের সাথে যোগাযোগের […]আরও পড়ুন

ফিচার

পূর্ণিমার চাঁদে বাবা দেওয়ানবাগীর জীবন্ত প্রতিচ্ছবি

মুহাম্মদ জহিরুল আলম মহান রাব্বুল আলামিন এ বিশ্ব ব্রহ্মান্ডের স্রষ্টা ও প্রতিপালক। সবই তাঁর ইচ্ছার অধীন। তিনি মহা পরাক্রমশালী, যাঁর ডান হাতের মুঠোয় সাত আসমান, আর বাম হাতের মুঠোয় সাত জমিন। জগত সৃষ্টির পূর্বে নুরময়সত্তা আল্লাহ্ স্বরূপে বিদ্যমান ছিলেন, জগত সৃষ্টির মধ্য দিয়ে নিজে প্রকাশিত হলেন। তাই হাদিসে কুদসিতে আল্লাহ্ তায়ালা এরশাদ করেন, “আমি ছিলাম […]আরও পড়ুন

ঐশী দিশারী

ইসলামে ছবি তোলা হারাম নয়, বরং ছবি তোলা জায়েজ

মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান মহান রাব্বুল আলামিন মানবজাতিকে শান্তি ও মুক্তির পথের সন্ধান দেওয়ার জন্য তাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ বন্ধু কুল-কায়েনাতের রহমত হযরত রাসুল (সা.)-এর মাধ্যমে পরিপূর্ণ ধর্ম মোহাম্মদী ইসলাম প্রদান করেন। ইসলাম ধর্মে হালালের বিধান যেমন সুষ্পষ্ট, তেমনি হারামের বিধানও সুষ্পষ্ট। ইসলামের দৃষ্টিতে ছবি তোলা […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ ফিচার

পূর্ণিমার চাঁদে সূফী সম্রাটের নুরানি প্রতিচ্ছবি

প্রফেসর ড. আবদুল মান্নান মিয়া মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন এই বিশ্ব জাহান সৃষ্টি করে নদ-নদী, সাগর-মহাসাগর, পাহাড়-পর্বত ও গ্রহ-নক্ষত্ররাজি দ্বারা তা সুশোভিত করেছেন। আমাদের এই পৃথিবীকে বেষ্টন করে আছে সূর্য ও চন্দ্র। সূর্যের আলোতে পৃথিবীর সকল প্রাণী জীবন ধারণ করে এবং বেঁচে থাকে। পক্ষান্তরে চন্দ্রের কিরণ স্নিগ্ধমাখা হয়ে উঠে। আমরা প্রতিদিন সকালে যে সূর্যটি দেখতে […]আরও পড়ুন

অলৌকিক

অর্থ উপার্জনের জন্য বিদেশ যেতে হলো না

আশেকে রাসুল হাজী মো. তুহিনুর রহমান (নূরু), পিতা-মৃত হাজী মো. রহমত আলী, রাজধানী ঢাকার ৩০৯/এ দক্ষিণ যাত্রাবাড়ির অধিবাসী। আল্লাহ্ ও আল্লাহর বন্ধুর অপার দয়ায় ঢাকার যাত্রাবাড়ী এলাকায় তাকে অনেকেই ‘নূরু হাজী’ নামে পরিচিত। তিনি ১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দে মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, যুগের ইমাম সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজানের কাছ থেকে মোহাম্মদী ইসলামের […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

তাফসীরে সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী : মানব মুক্তির দর্শন

মুহাম্মদ জহিরুল আলম, পিএইচ.ডি গবেষকসৃষ্টির পূর্বে মহান আল্লাহ্ জাত পাকে সমহিমায় অবস্থান করছিলেন। নিজেকে প্রকাশ করার বাসনায় তিনি মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেন। দয়াময় আল্লাহ্ সকল গুণের আধার। তাঁর গুণ ও ক্ষমতাই হল তাঁর সিফাত। জগৎ সৃষ্টি করে আল্লাহ্ তায়ালা তাঁর সিফাতগুলো প্রকাশ হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন। তিনিই আমাদের পরম স্রষ্টা, এ মহাবিশ্ব তাঁর ইচ্ছার ফসল। তিনিই […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

বিশ্ব মানবতার পথ প্রদর্শক সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী

ডা. মোহাম্মদ সেলিম বালীযুগে যুগে মহান আল্লাহ্ মানুষকে শান্তি ও মুক্তির পথ দেখানোর জন্য অগণিত মহামানব পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। তাঁদের সান্নিধ্যে গিয়ে সাধারণ মানুষ মহান আল্লাহ্ ও হযরত রাসুল (সা.)-এর নৈকট্য লাভ করেছেন। হাদিস শরীফে বর্ণিত হয়েছে- হযরত রাসুল (সা.) ফরমান, “নিশ্চয়ই মহাপরাক্রমশালী সম্ভ্রান্ত আল্লাহ্ তায়ালা প্রত্যেক শতাব্দীর শিরোভাগে এই উম্মতের জন্য এমন এক ব্যক্তিকে […]আরও পড়ুন

ঐশী দর্পন

তাফসীরে সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী : একটি তাত্ত্বিক পর্যালোচনা

ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদামহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন। যখন কিছুই ছিল না তখন তিনি ছিলেন, আবার যখন কিছুই থাকবে না, তখনও তিনিই থাকবেন। তিনিই সকলকে অনস্তিত্ব থেকে অস্তিত্বে এনেছেন। কিন্তু পরিতাপের বিষয় এই যে, বর্তমান মুসলিম সমাজে বহুল প্রচলিত একটি ভ্রান্ত ধারণা হচ্ছে- বিশ্ব জগতের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন নিরাকার! তাঁকে জীবদ্দশায় […]আরও পড়ুন

ফিচার

বিশ্ব মানবতার মুক্তির দূত সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী

ড. সৈয়দ মেহেদী হাসানযুগে যুগে ধর্ম প্রবর্তকগণ সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসার কথা বলেছেন। স্রষ্টাকে ভালোবাসতে হলে প্রথমে তাঁর সৃষ্টিকে ভালোবাসতে হবে। আর ধর্মের মূলেই রয়েছে প্রেম। কারণ যিনি সৃষ্টিজগতের মালিক তিনি প্রেমের কারণেই জগত সৃষ্টি করেছেন। এ প্রসঙ্গে হাদীসে কুদসীতে মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন বলেন- “কুনতুকানযাম মাখফিইয়্যান ফাআহ্বাবতু আন উ’রাফা ফাখালাকতুল খালকা লিউ’রাফ’’। অর্থাৎ- আমি ছিলাম […]আরও পড়ুন

ঐশী দর্পন

মোর্শেদের দরবারে মুরিদের করণীয়

ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদামহান রাব্বুল আলামিন মানবজাতির মুক্তি ও কল্যাণের জন্য যুগে যুগে তাঁর বন্ধুদেরকে জগতের বুকে প্রেরণ করে থাকেন, তাঁদেরকে মোর্শেদ বলে। ‘মোর্শেদ’ আরবি শব্দ, যার অর্থ পথ প্রদর্শক। মোর্শেদ ঐ মহান ব্যক্তি, যিনি গভীর সাধনার মাধ্যমে মহান আল্লাহ্ ও হযরত রাসুল (সা.)-কে পেয়েছেন এবং মানুষকে আল্লাহ্ ও হযরত রাসুল (সা.)-এর সাথে […]আরও পড়ুন