Cancel Preloader
কবিতা

ঈদুল আজহা – আহমদ নওয়াজ

ত্যাগের পর্ব ঈদুল আজহাভোগের পর্ব নয়,এই সার কথা, সকলের মনেসদা যেন জেগে রয়। আল্লাহ্ পাকের সন্তোষ চায়, যে জন ইমানদার,তার বেশি তার থাকে না চাওয়ার, অন্য কিছু তো আর;মুসলিম, তুমি সর্বতোভাবেহওরে সত্যময়। কোথায় জনক ইব্রাহিম?কোথায় তনয় ইসমাইল?পাক এলাহি, দাও খুলে দাওসর্বজনের মনের খিল। আমরা তোমার বান্দা খোদা, শোন আমাদের প্রাণের ডাক,ঈদুল আজহায় ছালামতি, কায়েম করো […]আরও পড়ুন

কবিতা

শহীদী ঈদ – কাজী নজরুল ইসলাম

১শহীদের ঈদ এসেছে আজশিরোপরি খুন-লোহিত তাজ,আল্লার রাহে চাহে সে ভিখ:জিয়ারার চেয়ে পিয়ারা যেআল্লার রাহে তাহারে দে,চাহি না ফাঁকির মণিমানিক।২চাহি নাকো গাভি দুম্বা উট,কতটুকু দান? ও দান ঝুট।চাই কোরবানি, চাই না দান।রাখিতে ইজ্জত ইসলামেরশির চাই তোর, তোর ছেলের,দেবে কি? কে আছ মুসলমান? ৩ওরে ফাঁকিবাজ, ফেরেব-বাজ,আপনারে আর দিসনে লাজ-গরু ঘুষ দিয়ে চাস সওয়াব?যদিই রে তুই গরুর সাথপার […]আরও পড়ুন

অলৌকিক

সূফী সম্রাটের উসিলায় মহান আল্লাহ্র দয়ায় ব্লাড ক্যান্সার থেকে আরোগ্য

নবুয়তের যুগে নবি-রাসুলগণের মাধ্যমে যে সকল অলৌকিক ঘটনা সংঘটিত হয়েছিল তাকে মু‘জিঝা বলা হয়। অন্যদিকে বেলায়েতের যুগে আউলিয়ায়ে কেরামের মাধ্যমে সংঘটিত ঘটনাকে ‘কারামত’ বলা হয়। মহান সংস্কারক মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেব্লাজানের কাছে এসে অসংখ্য আশেকে রাসুল বিভিন্ন ধরনের বিপদ-আপদ বালা-মুছিবতে পড়ে প্রতিনিয়ত মহান মোর্শেদের উসিলায় আল্লাহ্র দয়া […]আরও পড়ুন

ফিচার

মোরাকাবার গুরুত্ব ও ফজিলত – আশেকা রাসুল কামরুন নাহার নূর

মোরাকাবা আরবি শব্দ। বাংলায় মোরাকাবা শব্দের অর্থ হচ্ছে নজরে রাখা, পর্যবেক্ষণ করা, ধ্যান করা ইত্যাদি। আরবি মোরাকাবা শব্দের প্রতিশব্দ হচ্ছে তাফাক্কুর। আরবি তাফাক্কুর শব্দের অর্থ গভীরভাবে চিন্তা করা। আর ইংরেজিতে মোরাকাবাকে মেডিটেশন (গবফরঃধঃরড়হ) বলা হয়। সাধারণ অর্থে জাহেরি দুই চোখ বন্ধ করে হৃদয় মাঝে ডুব দেওয়াকে ধ্যান বলে। ইসলামে সুফিবাদ তথা তাসাউফের ভাষায়, যে ধ্যান […]আরও পড়ুন

ফিচার

মহামানবগণের অনুসরণই ধর্ম – হযরত এম. আমিরুল ইসলাম

মহান রাব্বুল আলামিন জগতসমূহের সৃষ্টিকর্তা। তিনি আমাদের মহান স্রষ্টা। সকল সৃষ্টি মহান আল্লাহ্র ইচ্ছায় পরিচালিত হয়। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, “সূর্য ও চন্দ্র হিসাবমতো আবর্তন করে, আর তৃণলতা ও বৃক্ষ উভয়ই তাঁর অনুগত।” (সূরা আর রহমান ৫৫: আয়াত ৫-৬) পৃথিবীর সবকিছুই মহান আল্লাহ্র ইচ্ছায় পরিচালিত হয়। মানুষকে সঠিক পথে তুলে আনার জন্য মহান […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

জিলহজ মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত – হযরত সাব্বির আহমাদ ওসমানী

বছরে চারটি সম্মানিত মাসের মধ্যে জিলহজ মাস অন্যতম। অনেক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী এ মাস। জিলহজ মাসের ১০ তারিখে কোরবানির ঈদ পালনের মাধ্যমে বিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আল্লাহ্র বন্ধু হযরত ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ (আ.) ও হযরত ইসমাইল (আ.)-এর অতুলনীয় আনুগত্য ও মহান ত্যাগের বিরল দৃষ্টান্ত স্মরণ করে থাকেন। আল্লাহ্ পাকের সন্তুষ্টির জন্য মুসলিম জাতি প্রতি বছর হজ পালন ও […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

ত্যাগের মহিমায় আল্লাহ্র নৈকট্য লাভের উপায় – ড. জাহাঙ্গীর আলম

কোরবানি শব্দটি আরবি ‘কুরবুন’ শব্দ থেকে এসেছে। যার আভিধানিক অর্থ নৈকট্য লাভ করা, নিকটবর্তী হওয়া, সান্নিধ্য লাভ করা, উৎসর্গ করা। যে ইবাদতের মাধ্যমে একজন মানুষ রাব্বুল আলামিনের নৈকট্য বা সান্নিধ্য লাভ করে তাকে কোরবানি বলা হয়।কোরবানি সুন্নাতে ইব্রাহিম। হযরত ইব্রাহিম (আ.) স্বপ্নে আদিষ্ট হলেন- “হে ইব্রাহিম! তুমি তোমার প্রিয় বস্তু আমার নামে উৎসর্গ করো।” এরপর […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

হজের ফজিলত, হাকিকত ও হজের শিক্ষা (শেষ পর্ব) – হযরত

মুসলিম বিশ্বের মুসলমানদের বিশ্বব্যাপী মিলনমেলা হলো হজ। গোত্র, জাতি, দেশ, অঞ্চল, ভাষা, দল ও মতপার্থক্য থাকা সত্তে¡ও সকল প্রকার হিংসামুক্ত হয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে হাজিগণ আরাফাতের ময়দানের এ মহামিলন মেলায় অংশগ্রহণ করে মহান প্রতিপালক আল্লাহর দরবারে হাজিরা দেন। প্রতিবছর ৯ই জিলহজ আরাফাত দিবসে “লাব্বাইক আল­াহুম্মা লাব্বাইক লাব্বাইকা লা শারীকালাকা লাব্বাইক ইন্নাল হামদা ওয়ান নি‘মাতা লাকা […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

মু‘জিঝাতুল আম্বিয়া (পর্ব-০৬)

হযরত আদম (আ.) সর্বপ্রথম যেভাবে অছিয়ত করার নিয়ম চালু করেনহযরত এমরান হোসাইন মাজহারী জগতের বুকে যত ধর্ম রয়েছে এ সমস্ত ধর্ম দয়াময় আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন তাঁর মনোনীত মহামানবগণের মাধ্যমে প্রবর্তন করেছেন। মহামানবগণ অনেক সাধনা রিয়াজত করে এবং বহু ত্যাগ, অত্যাচার, নির্যাতন, নিপীড়ন ও নানা বাধা উপেক্ষা করে আল্লাহ্র ইচ্ছা ও নির্দেশনা অনুযায়ী সমাজে ধর্ম প্রতিষ্ঠা […]আরও পড়ুন

নিবন্ধ

ত্যাগের আনন্দ প্রাণে প্রাণে – ড. পিয়ার মোহাম্মদ

ঈদুল আজহা অর্থ কোরবানি বা ত্যাগের আনন্দ। কী সেই ত্যাগ, আর কী সেই আনন্দ? মুসলিম জাতির আদি পিতা হযরত ইব্রাহিম (আ.)-কে স্বপ্নের মাধ্যমে মহান আল্লাহ্ আদেশ করলেন, “হে ইব্রাহিম আপনার প্রিয় বস্তুকে আমার নামে কোরবানি করুন।” আল্লাহ্র নবি অনেক কিছু কোরবানি করলেন। তবুও আল্লাহ্র পক্ষ থেকে একই আদেশ অব্যাহত থাকল। নবি আল্লাহ্র আদেশ পুত্র ইসমাইল […]আরও পড়ুন