Cancel Preloader
অলৌকিক

অলৌকিক কারামত – মহান মোর্শেদের দয়ায় চাকুরিতে প্রমোশন – শাহরিয়ার

নবুয়তের যুগে নবি-রাসুলগণ মহান আল্লাহ্র দেওয়া মু‘জিঝার মাধ্যমে সমকালীন মানুষের নিকট প্রমাণ করেন তাঁরা মহান আল্লাহ্র পক্ষ থেকে প্রেরিত মহামানব। কারণ মু‘জিঝা ছিল তাঁদের জন্য আল্লাহ্র পক্ষ থেকে দলিলস্বরূপ। তেমনিভাবে বেলায়েতের যুগে অলী-আল্লাহ্গণের মাধ্যমে অসংখ্য আশেকে রাসুল বিভিন্ন ধরনের বিপদ-আপদ ও বালা মুছিবতে পড়ে প্রতিনিয়ত মহান মোর্শেদের উসিলায় আল্লাহ্র দয়া এবং সাহায্য লাভ করছেন। তেমনি […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

প্রকৃত মুসলমানের পরিচয় – হযরত এম. আমিরুল ইসলাম

ইসলাম অর্থ শান্তি। আর মুসলমান শব্দের অর্থ শান্তিতে বসবাসকারী। মুসলমান প্রসঙ্গে মহান সংস্কারক সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুবু-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেব্লাজান বলেন, “ইসলাম শব্দ থেকে মুসলিম শব্দের উৎপত্তি। উভয় শব্দেরই মাদ্দাহ তথা শব্দমুল ‘সিলমুল’, যার অর্থ শান্তি। ইসলাম শব্দের অর্থ আত্মসমর্পণ করা, বশ্যতা স্বীকার করা, নিজেকে সমর্পণ করে দেওয়া। অন্যদিকে মুসলমান শব্দের অর্থ আত্মসমর্পণকারী, […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

আদর্শ সমাজ গঠনে সূফী সম্রাট হুজুর কেব্লার শিক্ষা – কামরুজ্জামান

বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের প্রতিপালক মহান রাব্বুল আলামিন। তিনি বিপুলা এই ধরণীর মাঝে নানান বিস্ময়কে লুক্কায়িত করে রেখেছেন। কখনো সুপ্তাবস্থায়, আবার কখনো প্রস্ফুটিত অবস্থায়। কেবল জ্ঞান বিকাশের মাধ্যমেই এর যথার্থ উপলব্ধি করা যায়। আল্লাহ্র সৃষ্ট জগত একটি নির্দিষ্ট নিয়মে আবর্তিত হচ্ছে। প্রতিদিন সূর্য যেমন পূর্ব দিকে উঠে, আবার পশ্চিম দিকে অস্তমিত হয়, তেমনি দিনের পর রাত সংঘটিত হয়। […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

শবে বরাতের গুরুত্ব ও ফজিলত – হযরত তরিকুল ইসলাম তারিফ

মাহে রমজানের পূর্ব প্রস্তুতির মাস পবিত্র শাবান মাস। এই শাবান মাসের এক মহা পুণ্যময় রজনিকে ‘লাইলাতুল বারাআত’ বরকতময় রজনি বা শবে বরাত বলা হয়। শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। ‘শব’ মানে রাত, ‘বরাত’ মানে মুক্তি। শবে বরাত অর্থ মুক্তির রাত। শবে বরাতের আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারাআত’। হাদিসের আলোকে এ মহিমান্বিত বরকতময় রজনি হচ্ছে ‘নিসফুন […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

আশেকে রাসুল হওয়ার গুরুত্ব – হযরত সাব্বির আহমাদ ওসমানী

আশেক আরবি শব্দ, যার বাংলা প্রেমিক। প্রেম শব্দটিও ব্যাপক প্রচলিত, আরবি এশক থেকে আশেক। (আশেক-মাশুক) প্রেম থেকেই প্রেমিক। এ দুটি শব্দই মূলত আরবি। আশেকে রাসুল অর্থ রাসুলের প্রেমিক। যে হযরত রাসুল (সা.)-কে মন দিয়ে ভালোবাসে তাকে আশেকে রাসুল বলা হয়ে থাকে। যে হযরত রাসুল (সা.)-কে ভালোবাসে সেই আশেকে রাসুল।আমরা যদি একটু লক্ষ্য করি তাহলে দেখবো […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

মু‘জিঝাতুল আম্বিয়া (পর্ব-২)

মৃত মানুষকে কবরস্থ করার পদ্ধতি সর্বপ্রথম কাকের মাধ্যমে আল্লাহ্ শিখালেনহযরতুল আল্লাম এমরান হোসাইন মাজহারী মহান প্রতিপালক আল্লাহ্ সর্বপ্রথম হযরত আদম (আ.)-কে তৈরি করেছেন এবং হযরত আদম (আ.) থেকে হযরত হাওয়া (আ.)-কে তৈরি করেন। হযরত হাওয়া (আ.) প্রতিবারই সন্তান প্রসব করতেন জোড়ায় জোড়ায়। অর্থাৎ একজন পুত্র ও একজন কন্যা সন্তান। একমাত্র হযরত শিশ (আ.) ব্যতীত। হযরত […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

বিশ্বময় আশেকে রাসুলদের পুনর্জাগরণে সূফী সম্রাট হুজুর কেব্লাজানের ভূমিকা –

ভারত উপমহাদেশে কোনো নবি-রাসুল আসেননি। এই উপমহাদেশে পথভোলা মানুষকে হিদায়েত ও শান্তি এবং কল্যাণের পথে যারা আহ্বান করেছেন তাদেরকে অলী-আল্লাহ্ বলে। মহামানবগণ ধর্মকে যুগোপযোগী সজীব ও সতেজ করে সাধারণ মানুষের মাঝে প্রচার করেন। একজন মানুষকে আল্লাহ্র নৈকট্য ও হযরত রাসুল (সা.)-এর দিদার লাভের পথ দেখান। মহামানবগণ পরশপাথর তুল্য। তাঁদের সুমহান শিক্ষা অর্জন করে পাপী-তাপী মানুষ […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী (রহ.)-এর জন্মদিন: বিশ্ব আশেকে রাসুল (সা.) সম্মেলন

বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্ তায়ালা নিজেকে প্রকাশ করতে ভালোবাসলেন, তাই পরিচিত হওয়ার জন্য জগৎ সৃজন করলেন এবং তাঁর পরিচয় জগদ্বাসীর নিকট তুলে ধরার জন্য তিনি যুগে যুগে মহামানব প্রেরণ করেন। তিনি মানব জাতিকে হেদায়েতের জন্য হযরত আদম (আ.) থেকে শুরু করে হযরত মোহাম্মদ (সা.) পর্যন্ত ১ লক্ষ ২৪ হাজার নবি-রাসুল প্রেরণ করেছেন। সমকালীন যুগের […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

আশেকে রাসুলদের প্রাণের অনুষ্ঠান বিশ্ব আশেকে রাসুল (সা.) সম্মেলন –

‘আশেক’ শব্দের অর্থ প্রেমিক। সেই হিসেবে যিনি হযরত রাসুল (সা.)-কে ভালোবাসেন, তিনিই আশেকে রাসুল। রাসুলকে নিজের জান, মাল, পিতা-মাতা ও স্ত্রী-সন্তানের চেয়ে বেশি ভালোবেসে তাঁর দেখানো পথে ধ্যানমগ্ন হয়েই আশেকে রাসুল হওয়ার দিকে এগোতে হয়। তখন তার সাথে হযরত রাসুল (সা.)-এর রুহানি যোগসূত্র স্থাপিত হয় এবং তার পক্ষে দয়াল রাসুল (সা.) ও মহান আল্লাহ্ পাকের […]আরও পড়ুন

ঐশী দর্পন

মোরাকাবার আধ্যাত্মিক ও তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ – ইমাম প্রফেসর ড. কুদরত

ফায়েজের বিবরণ আভিধানিক অর্থ: মহান আল্লাহ্র সাথে যোগাযোগের ৫টি মাধ্যম। তম্মধ্যে অন্যতম মাধ্যম হলো ফায়েজ। ফায়েজ হচ্ছে মহান আল্লাহ্র ঐশ্বরিক শক্তির প্রবাহ। এটি বাহ্যিক জগতের কোনো বস্তু নয়, বরং এটি সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম জগতের বস্তু। আরবি ‘ফাইজ’ শব্দের অর্থ প্রবহমান, বেগে বহমান, চলমান ইত্যাদি। মহান আল্লাহ্র শক্তি প্রবাহমান ফায়েজ। পবিত্র কুরআনে একে ‘সাকিনা’ অর্থাৎ প্রশান্তি হিসেবে উল্লেখ […]আরও পড়ুন