মানুষের সাথে দেখা হলে এমন আচরণ করবে, যেন তোমার মৃত্যুতে তারা কাঁদে এবং তুমি বেঁচে থাকলে তারা তোমার দীর্ঘায়ু কামনা করে।আরও পড়ুন
পুণ্য বাণী
হযরত আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন-আল্লাহ্র রাসুল (সা.) এরশাদ করেন- “যখন আমাকে আকাশে সায়ের করানো হচ্ছিল- তখন মহিমান্বিত আল্লাহ্ আমার নিকটবর্তী হলেন, আর এ সময় তিনি আমার এতই নিকটবর্তী হলেন যতখানি তির ধনুকের নিকটবর্তী হয়। অতঃপর তিনি আরো নিকটে এলেন।” (তাফসীরে দুররে মানসুর ১৫নং খণ্ড, পৃষ্ঠা ২২৭)আল্লাহ্র রাসুল (সা.) এরশাদ করেন- […]আরও পড়ুন
তিনি পবিত্র মহিমাময়, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতের বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত, যার চতুষ্পার্শ্বকে আমি বরকতময় করেছি, যাতে আমি তাকে দেখাই আমার নিদর্শন। নিশ্চয় তিনি সবকিছু শোনেন, সবকিছু দেখেন। (সূরা বনী ইসরাইল ১৭: আয়াত ১)তখন তিনি [মোহাম্মদ (সা.)] ঊর্ধ্বদিগন্তে, অতঃপর তিনি তাঁর নিকটবর্তী হলেন, অতি নিকটবর্তী। ফলে তাদের মধ্যে দুই ধনুকের […]আরও পড়ুন
মহিমান্বিত আল্লাহ্র নিকট কিছু চাইতে হলে তোমরা প্রথমে রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইতের প্রতি দরুদ ও সালাম পেশ করো। তারপর যা যাচনা করার তা করো। কারণ পরম দয়ালু আল্লাহ্ দুটি অনুরোধের মধ্যে যেটি রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইতের প্রতি দরূদ ও সালাম সংলগ্নকৃত সেটি রক্ষা করেন এবং অন্য সব যাচনা বাতিল করে দেন।-শেরে […]আরও পড়ুন
হযরত আবু হুরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন- “আল্লাহ্র রাসুল (সা.) আমাদের সাথে মসজিদে বসে কথাবার্তা বলতেন। অতঃপর যখন তিনি (চলে যাওয়ার মানসে) উঠে দাঁড়াতেন, তখন আমরা কিয়াম করতাম, (অর্থাৎ দাঁড়িয়ে যেতাম) যে পর্যন্ত না আমরা দেখতে পেতাম যে, তিনি তাঁর বাসগৃহে প্রবেশ করেছেন, ততক্ষণ আমরা দাঁড়িয়ে থাকতাম।”(বায়হাকীর সূত্রে মেশকাত শরীফ, পৃষ্ঠা ৪০৩) হযরত […]আরও পড়ুন
আমি তো আপনাকে প্রেরণ করেছি সাক্ষ্য প্রদানকারী, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে। যাতে তোমরা আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের প্রতি ইমান আন এবং রাসুলকে সাহায্য করো ও সম্মান করো এবং সকালে ও সন্ধ্যায় আল্লাহ্র তাসবিহ পাঠ করো।(সূরা ফাত্হ ৪৮: আয়াত ৮ ও ৯) নিশ্চয় আল্লাহ্ ও তাঁর ফেরেশতাগণ নবির উপর দরুদ পাঠ করেন, হে মু’মিনগণ! তোমরাও তাঁর উপর […]আরও পড়ুন
তাঁর প্রতি শান্তি যেদিন সে জন্মগ্রহণ করে, যেদিন তাঁর মৃত্যু হবে এবং যেদিন সে জীবিত অবস্থায় পুনরুত্থিত হবে।(সূরা মারইয়াম ১৯: আয়াত ১৫) আমার প্রতি শান্তি যেদিন আমি জন্মগ্রহণ করেছি, যেদিন আমার মৃত্যু হবে এবং যেদিন জীবিত হয়ে পুনরুত্থিত হবো।(সূরা মারইয়াম ১৯: আয়াত ৩৩) যদি তোমরা শোকর করো, তবে আমি তোমাদেরকে অবশ্যই আরো অধিক দেবো, কিন্তু […]আরও পড়ুন
এ পৃথিবী থাকার জন্য নয়, যাত্রা পথের বিশ্রাম স্থল। এখানে দুই ধরনের মানুষ আছে, এক হলো যারা কামনা-বাসনার দাস হয়ে ধ্বংস প্রাপ্ত হয়েছে, আর হলো যারা কামনা-বাসনাকে নিয়ন্ত্রণ করে মুক্তিপ্রাপ্ত হয়েছে। অলী-আল্লাহ্গণের ওফাতের পরে তাদের রেখে যাওয়া স্মৃতিসমূহ দেখলে এবং তাঁদের রওজা শরীফ জিয়ারত করলে, ঐ মহামানবের ফায়েজ লাভ করা যায়, এর মাধ্যমেও অশেষ দয়াময় […]আরও পড়ুন
আল্লাহ্র রাসুল (সা.) এরশাদ করেন- “আল্লাহ্র অলীগণ মৃত্যুবরণ করে না, বরং তাঁরা এক ঘর থেকে অন্য ঘরে স্থানান্তরিত হন মাত্র।” (তাফসীরে কাবীর ৩য় খণ্ড, পৃষ্ঠা ১৮৮১) আল্লাহ্ র রাসুল (সা.) এরশাদ করেন-“আমার উম্মতের মধ্যে যারা আলেম তথা আল্লাহ্ র পরিচয় লাভকারী অলী-আল্লাহ্, তাঁরা বনী ইসরাইলের নবিগণের মতো।” (তাফসীরে রূহুল বয়ান, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ২৪৮) হযরত […]আরও পড়ুন
যারা আল্লাহ্র পথে নিহত হয়, তোমরা কখনো তাদের মৃত ধারণা করো না; বরং তারা তাঁদের প্রতিপালকের কাছে জীবিত ও রিজিকপ্রাপ্ত। (সূরা আলে ইমরান ৩: আায়াত ১৬৯) স্মরণ করো সেদিনের কথা, যখন আমি সব মানুষকে তাদের (যুগের) ইমাম-সহ আহ্বান করব, তারপর যাদেরকে ডান হাতে তাদের আমলনামা দেওয়া হবে, তারা নিজেদের আমলনামা পাঠ করবে এবং তাদের উপর […]আরও পড়ুন