মহান আল্লাহর বাণী মোবারকনিশ্চয় তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ্, যিনি আসমান ও জমিন ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, তারপর আরশে সমাসীন হয়েছেন।(সূরা আল আ‘রাফ ৭: আয়াত ৫৪) [হে রাসুল (সা.)] স্মরণ করুন, আপনার প্রতিপালক আদম সন্তানের পৃষ্ঠদেশ হতে তাঁর বংশধরকে বের করেন এবং তাদের নিজেদের সম্বন্ধে স্বীকারোক্তি গ্রহণ করেন, আর বললেন, আমি কি তোমাদের প্রতিপালক নই? তারা বলল, […]আরও পড়ুন
পুণ্য বাণী
মহান আল্লাহর বাণী মোবারক আমি (আল্লাহ্) তাদেরকে শীঘ্রই আমার নিদর্শন (চেহারা মোবারক) দেখাবো ঊর্ধ্বলোকে (আকাশের চাঁদে) এবং তাদের নিজেদের মাঝে (ক্বালবের সপ্তম স্তর নাফসির মোকামে)-ও। ফলে তাদের নিকট সুস্পষ্ট হবে যে, নিশ্চয়ই এটিই (তিনি যে আল্লাহ্) সত্য। আর সর্ব বিষয়ে সাক্ষী হিসেবে আপনার প্রতিপালক যথেষ্ট নয় কি?(সূরা হা মীম আস সাজদাহ ৪১: আয়াত ৫৩) হে […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারকহে ইমানদারগণ! তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হলো যেরূপ ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের উপর, যেন তোমরা মোত্তাকি হতে পারো। (সূরা আল বাকারাহ ২: আয়াত ১৮৩) নির্দিষ্ট কয়েকদিনের জন্য (রোজা)। তবে তোমাদের মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে কিংবা সফরে থাকলে সে অন্য সময়ে রোজার সংখ্যা পূরণ করে নেবে। আর রোজা যাদের জন্য […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারক কসম সুস্পষ্ট কিতাবের। আমি তো এটি নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে। নিশ্চয় আমি সতর্ককারী। এ রাতে (শবে বরাত) স্থিরকৃত হয় প্রত্যেক হিকমতপূর্ণ বিষয় আদেশক্রমে আমার তরফ থেকে। আমিই তো রাসুল প্রেরণ করে থাকি- আপনার রবের তরফ থেকে রহমতস্বরূপ। নিশ্চয় তিনি সবকিছু শোনেন, সবকিছু জানেন।(সূরা দুখান ৪৪: আয়াত ২-৬ পর্যন্ত) হে ইমানদারগণ! […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারক তিনি পবিত্র মহিমাময়, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতের বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত, যার চতুস্পার্শ্বকে আমি বরকতময় করেছি যাতে আমি তাকে দেখাই আমার নিদর্শন। নিশ্চয় তিনি সবকিছু শোনেন, সবকিছু দেখেন। (সূরা বনী ইসরাইল ১৭: আয়াত ১) আমি প্রত্যেক রাসুলকেই তাঁর স্বজাতির ভাষাভাষী করে পাঠিয়েছি, যেন তিনি স্পষ্টভাবে তাদের […]আরও পড়ুন
নিশ্চয় আল্লাহ্ ও তাঁর ফেরেশতা নবির উপর দরূদ পাঠ করেন, হে মু’মিনগণ! তোমরাও তাঁর উপর দরূদ পড়ো এবং শ্রদ্ধার সাথে সালাম পেশ করো।(সূরা আল আহযাব ৩৩: আয়াত ৫৬) [হে রাসুল (সা.)] নিশ্চয় আমি আপনাকে প্রেরণ করেছি সাক্ষীরূপে, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে। [হে মানুষ] যাতে তোমরা আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের প্রতি ইমান আনো এবং রাসুলকে সাহায্য করো […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারকনিশ্চয় যে ঘর সর্বপ্রথম মানুষের (ইবাদতের) জন্য স্থাপিত হয়েছিল, তা তো সে ঘর, যা মক্কায় অবস্থিত। যা বরকতময় এবং বিশ্ববাসীর জন্য হিদায়েত, এতে রয়েছে অনেক প্রকাশ্য নির্দশন, মাকামে ইব্রাহিম তার অন্যতম। যে কেউ এ ঘরে প্রবেশ করে সে নিরাপদ হয়ে যায়। মানুষের মধ্যে তার উপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ, […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারক তিনি (আল্লাহ্) পবিত্র মহিমাময়, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতের বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত, যার চতুষ্পার্শ্বকে আমি বরকতময় করেছি। আমি তাকে আমার নিদর্শন দেখাবার জন্য, নিশ্চয় তিনি সবকিছু জানেন ও দেখেন। (সূরা বনি ইসরাঈল ১৭: আয়াত ১)শপথ সুস্পষ্ট কিতাবের, আমি তো ইহা অবতীর্ণ করেছি এক মুবারক রজনিতে, নিশ্চয় […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারক* আলিফ-লাম-রা, এগুলো সুস্পষ্ট কিতাবের আয়াত। এটি আমিই অবতীর্ণ করেছি আরবি ভাষায় কুরআন। যাতে তোমরা বুঝতে পার। (সূরা ইউসুফ ১২: আয়াত ১-২)* আমি প্রত্যেক রাসুলকেই তাঁর স্বজাতির ভাষাভাষী করে পাঠিয়েছি, যেন তিনি স্পষ্টভাবে তাদের নিকট বর্ণনা করতে পারেন। আল্লাহ্ যাকে চান বিপথগামী করেন এবং যাকে চান সৎপথে পরিচালিত করেন। আর তিনি মহাশক্তিশালী, […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারক যারা আল্লাহর পথে নিহত হয়, তোমরা কখনো তাদের মৃত ধারণা করো না; বরং তারা তাঁদের প্রতিপালকের কাছে জীবিত ও রিজিকপ্রাপ্ত। (সূরা আলে ইমরান ৩: আায়াত ১৬৯) স্মরণ করো সেদিনের কথা, যখন আমি সব মানুষকে তাদের (যুগের) ইমাম-সহ আহ্বান করব, তারপর যাদেরকে ডান হাতে তাদের আমলনামা দেওয়া হবে, তারা নিজেদের আমলনামা পাঠ […]আরও পড়ুন