মহিমান্বিত আল্লাহ্র নিকট কিছু চাইতে হলে তোমরা প্রথমে হযরত রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইতের প্রতি দরুদ ও সালাম পেশ করো, তারপর যা যাচনা করার তা করো, কারণ পরম দয়ালু আল্লাহ্ দুটি অনুরোধের মধ্যে যেটি রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইতের প্রতি দরুদ ও সালাম সংলগ্নকৃত সেটি রক্ষা করেন এবং অন্য সব যাচনা বাতিল করে […]আরও পড়ুন
পুণ্য বাণী
আল্লাহ্র রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, মহান আল্লাহ্ বলেছেন- ‘‘নিশ্চয় আমার বান্দাদের মধ্যে অলী-আল্লাহ্ হলো তাঁরা আমাকে স্মরণ করলে যাদের কথা স্মরণ হয় এবং যাদেরকে স্মরণ করলে আমার কথা স্মরণ হয়।’’ (তাফসীরে মাজহারী, ৪র্থ খণ্ড, পৃষ্ঠা ৩৪৮) হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন- ‘‘আরজ করা হলো হে আল্লাহ্র রাসুল (সা.)! অলী-আল্লাহ্গণ কারা? […]আরও পড়ুন
জেনে রেখো, নিশ্চয় আল্লাহ্র অলীগণের কোনো ভয় নেই এবং তাঁরা দুঃখিতও হবে না। (সূরা ইউনুস-১০ : আয়াত ৬২) আমরা শুধু আপনারই ইবাদত করি এবং শুধু আপনারই সাহায্য প্রার্থনা করি, আমাদেরকে সরল পথ প্রদর্শন করুন, তাদের পথে যাদেরকে আপনি অনুগ্রহ দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের উপর আপনার গজব পড়েছে এবং তাদের পথেও নয়, যারা পথভ্রষ্ট […]আরও পড়ুন
যে ব্যক্তি কোনো মু’মিনের কথার প্রতিবাদ করে, সে যেন মহান আরশের অধিপতি আল্লাহর প্রতিবাদ করে, সে আল্লাহর নিকট কোনো স্থানই পাবে না। নিশ্চয় সে শয়তানের সহযোগী হয়েছে।-হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু হে জনগণ, চিন্তা করে দেখো আমি কে? আরো চিন্তা করে দেখো আমাকে হত্যা করা এবং আমার অমর্যাদা করা তোমাদের জন্য জায়েয কি না? আমি কি […]আরও পড়ুন
হযরত আবু হুরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত হয়েছে- আল্লাহর রাসুল (সা.) এরশাদ করেন- “মহান আল্লাহ শনিবার দিন মাটি সৃষ্টি করেছেন। রবিবার দিন পাহাড় সৃষ্টি করেছেন। সোমবার দিন বৃক্ষরাজি সৃষ্টি করেছেন। মঙ্গলবার দিন অনিষ্টকারী বস্তু সৃষ্টি করেছেন। আর তিনি বুধবার দিন সৃষ্টি করেছেন নুর বা আলো। বৃহস্পতিবার দিন সৃষ্টি করেছেন চতুস্পদ জন্তু। আর তিনি হযরত আদম (আ.)-কে […]আরও পড়ুন
নিশ্চয় তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ, যিনি আসমান ও জমিন ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, তারপর আরশে সমাসীন হয়েছেন। তিনিই আবৃত করেন রাত্রি দ্বারা দিনকে (এবং দিন দ্বারা রাত্রিকে), যেন তারা একে অন্যকে দ্রুত গতিতে অনুসরণ করে, তিনিই সৃষ্টি করেছেন সূর্য, চন্দ্র ও নক্ষত্ররাজি, যা তারই আদেশের আওতাধীন, জেনে রেখো, তাঁরই কাজ সৃষ্টি করা এবং আদেশ প্রদান করা, […]আরও পড়ুন
নিশ্চয় যে ঘর সর্বপ্রথম মানুষের (ইবাদতের) জন্য স্থাপিত হয়েছিল, তা তো সে ঘর, যা মক্কায় অবস্থিত। যা বরকতময় এবং বিশ্ববাসীর জন্য হিদায়েত, এতে রয়েছে অনেক প্রকাশ্য নির্দশন, মাকামে ইব্রাহীম তার অন্যতম। যে কেউ এ ঘরে প্রবেশ করে সে নিরাপদ হয়ে যায়। মানুষের মধ্যে তার উপর আল্লাহর জন্য এ ঘরের হজ করা ফরজ, যার সেখানে যাওয়ার […]আরও পড়ুন
আমি (আল্লাহ্) তাদেরকে শীঘ্রই আমার নিদর্শন (চেহারা মোবারক) দেখাবো উর্ধ্বলোকে (আকাশের চাঁদে) এবং তাদের নিজেদের মাঝে (ক্বালবের সপ্তম স্তর নাফসির মোকামে)-ও। ফলে তাদের নিকট সুস্পষ্ট হবে যে, নিশ্চয়ই এটিই (তিনি যে আল্লাহ্) সত্য। আর সর্ব বিষয়ে সাক্ষী হিসেবে আপনার প্রতিপালক যথেষ্ট নয় কি? – (সূরা হা মীম আস সাজদাহ ৪১ : আয়াত ৫৩) হে রাসুল […]আরও পড়ুন
হযরত জারীর ইবনে আবদুল্লাহ্ (রা.) হতে বর্ণনা করা হয়েছে- আল্লাহর রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, “অতি শীঘ্রই তোমরা তোমাদের প্রতিপালক (আল্লাহর চেহারা মোবারক)-কে স্বচক্ষে দেখতে পাবে। (বোখারী শরীফ ১ম খণ্ড : পৃষ্ঠা ৮১) হযরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) হতে বর্ণনা করা হয়েছে, আল্লাহর রাসুল (সা.) এরশাদ করেন- “(হে আমার সাথীগণ) দ্বিপ্রহরে যখন আকাশ পরিষ্কাার থাকে এবং […]আরও পড়ুন
আমি (আল্লাহ্) তাদেরকে শীঘ্রই আমার নিদর্শন (চেহারা মোবারক) দেখাবো উর্ধ্বলোকে (আকাশের চাঁদে) এবং তাদের নিজেদের মাঝে (ক্বালবের সপ্তম স্তর নাফসির মোকামে)-ও। ফলে তাদের নিকট সুস্পষ্ট হবে যে, নিশ্চয়ই এটিই (তিনি যে আল্লাহ্) সত্য। আর সর্ব বিষয়ে সাক্ষী হিসেবে আপনার প্রতিপালক যথেষ্ট নয় কি? – (সূরা হা মীম আস সাজদাহ ৪১ : আয়াত ৫৩) হে রাসুল […]আরও পড়ুন