মহান আল্লাহর বাণী মোবারক তিনি (আল্লাহ্) পবিত্র মহিমাময়, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতের বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদে হারাম থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত, যার চতুষ্পার্শ্বকে আমি বরকতময় করেছি। আমি তাকে আমার নিদর্শন দেখাবার জন্য, নিশ্চয় তিনি সবকিছু জানেন ও দেখেন। (সূরা বনি ইসরাঈল ১৭: আয়াত ১)শপথ সুস্পষ্ট কিতাবের, আমি তো ইহা অবতীর্ণ করেছি এক মুবারক রজনিতে, নিশ্চয় […]আরও পড়ুন
পুণ্য বাণী
মহান আল্লাহর বাণী মোবারক* আলিফ-লাম-রা, এগুলো সুস্পষ্ট কিতাবের আয়াত। এটি আমিই অবতীর্ণ করেছি আরবি ভাষায় কুরআন। যাতে তোমরা বুঝতে পার। (সূরা ইউসুফ ১২: আয়াত ১-২)* আমি প্রত্যেক রাসুলকেই তাঁর স্বজাতির ভাষাভাষী করে পাঠিয়েছি, যেন তিনি স্পষ্টভাবে তাদের নিকট বর্ণনা করতে পারেন। আল্লাহ্ যাকে চান বিপথগামী করেন এবং যাকে চান সৎপথে পরিচালিত করেন। আর তিনি মহাশক্তিশালী, […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারক যারা আল্লাহর পথে নিহত হয়, তোমরা কখনো তাদের মৃত ধারণা করো না; বরং তারা তাঁদের প্রতিপালকের কাছে জীবিত ও রিজিকপ্রাপ্ত। (সূরা আলে ইমরান ৩: আায়াত ১৬৯) স্মরণ করো সেদিনের কথা, যখন আমি সব মানুষকে তাদের (যুগের) ইমাম-সহ আহ্বান করব, তারপর যাদেরকে ডান হাতে তাদের আমলনামা দেওয়া হবে, তারা নিজেদের আমলনামা পাঠ […]আরও পড়ুন
‘‘তাঁর প্রতি শান্তি যেদিন সে জন্মগ্রহণ করে, যেদিন তাঁর মৃত্যু হবে এবং যেদিন সে জীবিত অবস্থায় পুনরুত্থিত হবে।’’ (সূরা মারইয়াম ১৯: আয়াত ১৫) ‘‘আমার প্রতি শান্তি যেদিন আমি জন্মগ্রহণ করেছি, যেদিন আমার মৃত্যু হবে এবং যেদিন জীবিত হয়ে পুনরুত্থিত হবো।’’ (সূরা মারইয়াম ১৯: আয়াত ৩৩) ‘‘জেনে রেখো, নিশ্চয় আল্লাহর অলীদের কোনো ভয় নেই আর তারা […]আরও পড়ুন
শেরে খোদা হযরত আলী র্কারামাল্লাহু ওয়াজহাহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন- আল্লাহর রাসুল (সা.) এরশাদ করেন- ‘‘(আল্লাহ্ তত্ত্বের জ্ঞানে জ্ঞানী) আলেমগণ পৃথিবীর প্রদীপ এবং আম্বিয়ায়ে কেরামের প্রতিনিধি।’’ (তাফসীরে মাজহারী ১০ খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫৭) আল্লাহর রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, “আলেমগণ (আল্লাহ্ তত্ত্বের জ্ঞানে জ্ঞানী অলী-আল্লাহ্গণ) বনি ইসরাঈলের নবিতুল্য।’’ (তাফসীরে রুহুল বয়ান ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ২৪৮) আল্লাহর রাসুল […]আরও পড়ুন
‘‘মর্যাদা তাদের প্রাপ্য, যাঁরাই (জাহেরি ও বাতেনি বিদ্যায়) বিদ্বান, তাঁরা সুপথে থেকে সুপথ সন্ধানীকে পথের নির্দেশ দিয়ে থাকেন।’’ – শেরে খোদা হযরত আলী র্কারামাল্লাহু ওয়াজহাহু ‘‘যাঁদেরকে দয়াময় আল্লাহ্ সৎপথ প্রদর্শনের জন্য প্রেরণ করেছেন, তাঁরা হলেন মহান আল্লাহর মনোনীত মহামানব, তাঁদেরকে নুবয়তের যুগে বলা হতো নবি ও রাসুল। আর বেলায়েতের যুগে তাঁদেরকে বলা হয় অলী-আল্লাহ্।’’-সূফী সম্রাট […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহর বাণী মোবারক “মরুবাসীরা বলে- আমরা ইমান এনেছি। আপনি বলে দিন তোমরা ইমান তো আননি, বরং বলো- আমরা বশ্যতা স্বীকার করেছি। আর ইমান তো এখনো তোমাদের ক্বালবে প্রবেশ করেনি। কাজেই যদি তোমরা আল্লাহ্ ও রাসুলের আনুগত্য করো, তবে তিনি তোমাদের কর্মসমূহ থেকে একটুও কম করবেন না। নিশ্চয় আল্লাহ্ পরম ক্ষমালীল ও অসীম দয়াময়।” (সূরা […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহ্ এমন কোনো নবি প্রেরণ করেননি, যার কাছ থেকে মুহাম্মদ (সা.)-এর ব্যাপারে ওয়াদা নেননি যে, তাঁর জীবদ্দশায় যদি হযরত মুহাম্মদ (সা.) প্রেরিত হন, তাহলে তাঁর উপর ইমান আনবে এবং তাঁকে সাহায্য করবে। -শেরে খোদা হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু হযরত রাসুল (সা.)-কে ভালোবাসার নাম ইমান, যে তাঁকে যতটুকু ভালোবাসবে, মূলত সে ততটুকু ইমানদার। -সূফী সম্রাট […]আরও পড়ুন
আল্লাহর রাসুল (সা.) এরশাদ করেন- ‘‘হযরত আদম (আ.) যখন মাটির সাথে মিশ্রিত অবস্থায়, তখনও আমি আল্লাহর নিকট শেষ নবি হিসেবে নির্বাচিত ছিলাম।’’ (তাফসীরে ইবনে কাছীর-১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ২৬৪) আল্লাহর রাসুল (সা.) এরশাদ করেন- ‘‘আমার মা [হযরত আমিনা (আ.)] দেখেছিলেন- তাঁর মধ্য থেকে একটি নুর বের হয়ে শাম দেশের (সিরিয়ার) প্রাসাদসমূহ আলোকিত করেছে।’’(তাফসীরে ইবনে কাছীর-১ম খণ্ড, […]আরও পড়ুন
স্মরণ করুন, যখন আল্লাহ্ অঙ্গীকার নিয়েছিলেন নবিদের কাছ থেকে যে, আমি তোমাদের যা কিছু দিয়েছি কিতাব ও হিকমত এবং তোমাদের নিকট যা কিছু আছে তার সত্যায়নকারীরূপে যখন একজন রাসুল [হযরত মুহাম্মদ (সা.)] আসবেন তখন অবশ্যই তোমরা তাঁর প্রতি ইমান আনবে এবং তাঁকে সাহায্য করবে। তারপর তিনি (আল্লাহ্) বললেন, তোমরা কি স্বীকার করলে এবং এ বিষয়ে […]আরও পড়ুন