ড. সাইফুল ইসলামএই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে সৃষ্টিকর্তার যত সৃষ্টি আছে, প্রতিটি সৃষ্টিই নির্দিষ্ট নিয়মের মধ্যে পরিচালিত হয়। যে যেই নিয়মে পরিচালিত হচ্ছে সেটাই তার ধর্ম। ধর্ম শব্দটি বিশ্লেষণ করলে দাঁড়ায় ধৃ+মন=ধর্ম, ধৃ মূল শব্দ, মন হলো প্রত্যয়। ধৃ শব্দের অর্থ ধারণ করা। যে যা ধারণ করে তা-ই ধর্ম। জগতে যত মহামানবের আগমন ঘটেছে প্রত্যেক মহামানবই ঐশ্বরিক বাণী […]আরও পড়ুন
প্রবন্ধ
ড. সৈয়দ মেহেদী হাসান নুরে মোহাম্মদীর ধারক ও বাহক, হেদায়েতের আলোকবর্তিকা, বেলায়েতের যুগের শ্রেষ্ঠ সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, ইমামুল হাদি, মানবতার মূর্তপ্রতীক সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেব্লাজান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলাধীন বাহাদুরপুর গ্রামে ১৪ই ডিসেম্বর, বুধবার ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দ, ২৭শে অগ্রহায়ণ, ১৩৫৬ বঙ্গাব্দ বিশ্বনবি হযরত রাসুল (সা.)-এর বংশে জন্মগ্রহণ করেন। এ মহামানবের […]আরও পড়ুন
মুহাম্মদ জহিরুল আলমদয়াময় রাব্বুল আলামিন অত্যন্ত ভালোবেসে এ জগৎ সৃষ্টি করেছেন। তাঁর শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি মানুষ, তাই মানুষের মাধ্যমেই তাঁর পরিচয় প্রকাশ এবং প্রতিষ্ঠা। মহান আল্লাহ্ মানুষকে যেমন ভালোবাসেন, ঠিক তেমনি মানুষকে দান করেছেন শ্রেষ্ঠত্বের গুণাবলি। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ্ বলেন- “আমি (আল্লাহ্) আমার রুহ থেকে আদমের ভিতরে রুহ ফুঁকে দিলাম।” (সূরা হিজর ১৫: আয়াত ২৯) […]আরও পড়ুন
অধ্যক্ষ মো. নিয়ামুল কবির হযরত রাসুল (সা.)-এর ওফাত লাভের পর আজ প্রায় ১৪৩৩ বছর (হিজরি সাল অনুযায়ী) চলছে। ওদিকে আরব সাগরের পানি বহু দূর গড়িয়েছে। এদিকে গঙ্গা নদীর পানি পদ্মা নদী হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে কত কিউসেক তার ইয়ত্তা নেই! মহানবি (সা.)-এর ওফাত পরবর্তী যা কিছু বিবর্তিত (পরিবেশের পরিবর্তন) হয়েছে সবই বিদআত (নবসৃষ্ট)। ওফাত পরবর্তী […]আরও পড়ুন
ড. মো. আরিফ হোসেন ঈদ অর্থ খুশি বা আনন্দ। ঈদে মিলাদুন্নবি অর্থ হযরত রাসুল (সা.)-এর জন্মের খুশি বা আনন্দ। হাদিসে কুদসিতে বর্ণিত হয়েছে, মহান আল্লাহ্ বলেন, “আমি যদি আপনকে সৃষ্টি না করতাম তাহলে কিছুই সৃষ্টি করতাম না। (তাফসীরে মাজহারী ১০ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ২৮০) আল্লাহ্র এই বাণী থেকে স্পষ্ট হলো, একমাত্র হযরত রাসুল (সা.)-কে সৃষ্টির কারণেই […]আরও পড়ুন
ড. সৈয়দ মেহেদী হাসান পর্ব-০৪ শেখ সাদি (রহ.)-এর অমর কীর্তি ‘গুলিস্তান’ মরমী কবি শেখ সাদি (রহ.) সর্বদা মানবতার জয়গান গেয়েছেন। তিনি মানব সমাজকে পরস্পর সৌহার্দ্যপূর্ণ ও শান্তিময় করার আদর্শ ও শিক্ষা পবিত্র কুরআন, হাদিস ও এলমে তাসাউফ থেকে চয়ন করে বিশ^ সাহিত্যে উপস্থাপন করেছেন। তখনকার দিনের সভাকবিদের মতো তিনি সাহিত্য চর্চা করেননি। তিনি পূর্ববতীর্ রাজা-বাদশাহদের […]আরও পড়ুন
ড. সৈয়দ মেহেদী হাসান পর্ব-০২বাংলাদেশে শেখ সাদির কাব্যচর্চাশেখ সাদি (রহ.)-এর সাহিত্য কর্মের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ কাব্য সংকলন হলো ‘সাদী নামে’, যা পরবর্তীতে ‘বুস্তান’ নামে প্রসিদ্ধি লাভ করেছে।১ তিনি ১২৫৭ খ্রিষ্টাব্দে গ্রন্থটি রচনা করেন।২ ‘বুস্তান’ গ্রন্থটিতে তিনি বিভিন্ন বিষয়বস্তুর ভিত্তিতে দশটি অধ্যায়ে বিভক্ত করেন। এ কাব্যের প্রতিটি অধ্যায়ে কবি বাস্তব জীবনের বিভিন্ন সমস্যাবলি তুলে ধরেন এবং স্বীয় […]আরও পড়ুন
ড. পিয়ার মোহাম্মদ ইরাকের রাজধানী বাগদাদ শহর থেকে ১০০ কি.মি. দক্ষিণ পশ্চিমে রয়েছে একটি বালুকাময় প্রান্তর। কুফা নগরীর প্রায় ৪০ কি.মি. উত্তর-পশ্চিমে ফোরাতের শাখা নদীর পশ্চিম তীরের সেই বালুকাময় প্রান্তরটিই ‘কারবালা’ নামে পরিচিত। এ কারবালার নাম শুনলে পাষণ্ড হৃদয়ও শিউরে উঠে। এখানেই এজিদ বাহিনী নির্মমভাবে শহিদ করেছিল মহানবি হযরত মোহাম্মদ (সা.)-এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র হযরত ইমাম […]আরও পড়ুন
অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়া(পর্ব-৩১) কলকাতার শহর কুতুবের অলৌকিকভাবে বাংলাদেশে আগমন অলী-আল্লাহ্দের মর্যাদা অপরিসীম। তাঁরা আল্লাহর মহান বন্ধু। মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেবলাজান অলী-আল্লাহ্গণের শ্রেণিবিন্যাস করে বলেছেন- এই পৃথিবীতে ৩ শ্রেণির অলী-আল্লাহ্ রয়েছেন। যথা: ১. হাদি, ২. মাজ্জুব, ও ৩. দেশরক্ষক অলী-আল্লাহ্। হাদি অর্থাৎ হেদায়েতকারী, তারা […]আরও পড়ুন
অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়া(পর্ব-২৯)কলকাতার সূফী সম্মেলন: বহু ঘটনা যেন কালের সাক্ষীমহান আল্লাহর প্রিয় হাবিব হযরত মোহাম্মদ (সা.) যখন ইসলাম প্রচার শুরু করেন, তখন তা শুধু মক্কা নগরীতেই সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু তাঁর হিজরতের পরে ইসলাম মদীনায় প্রসার লাভ করে। এরপরে আস্তে আস্তে গোটা আরব এবং পারস্যে ছড়িয়ে পড়ে। আজ বিশ্বজুড়ে প্রায় ১৭০ কোটি মুসলমান রয়েছে। […]আরও পড়ুন
সংস্করণ

