Cancel Preloader
ফিচার

যাঁকে পেয়ে ধন্য জীবন

অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়া(পর্ব-২৬)পূর্ব প্রকাশিতের পরযুগের শ্রেষ্ঠ সংস্কারক সূফী সম্রাটনবুয়তের যুগ সমাপ্ত হওয়ার পর শুরু হয়েছে বেলায়েত বা বন্ধুত্বের যুগ। বিশ্বনবি হযরত রাসুল (সা.)-এর পরে জগতে আর কোনো নবি-রাসুল আসবেন না, কিন্তু মানুষের আবির্ভাব তো ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাহলে মানুষের মুক্তি পাওয়ার উপায় কী? আর সে কারণেই মহান আল্লাহ্ মানুষের কল্যাণ ও মুক্তির জন্য […]আরও পড়ুন

ঐশী দর্পন

সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের শুভ জন্মদিন উদযাপন: একটি পর্যালোচনা

ইমাম প্রফেসর ড. আরসাম কুদরত এ খোদাআমার মহান মোর্শেদ মহান সংস্কারক মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেব্লাজান ১৯৪৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর, বুধবার এই ধুলির ধরায় আগমন করেন। তাঁর গৌরবদীপ্ত জীবনী মোবারক গবেষণা করলে দেখা যায় যে, হযরত রাসুল (সা.)-এর সুমহান শিক্ষা ও আদর্শ সংবলিত চিরশান্তির ধর্ম বিশ্বময় প্রচার ও […]আরও পড়ুন

নিবন্ধ

দিল জিন্দা: সূফী সম্রাটের গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা

ড. পিয়ার মোহাম্মদমানব দেহে একটি মাংসের টুকরা আছে, যার নাম ক্বালব তথা দিল বা অন্তর। জীবাত্মা ও পরমাত্মা নিয়ে আত্মা গঠিত হয়। জীবাত্মার মধ্যে রয়েছে পশুর আত্মা, হিংস্র পশুর আত্মা এবং শয়তানের আত্মা। পরমাত্মার অন্তর্ভুক্ত মানবাত্মা এবং ফেরেশতার আত্মা। জীবাত্মা সর্বদা মানুষকে খারাপ পথে পরিচালিত হওয়ার ইন্ধন যোগায়। পক্ষান্তরে, পরমাত্মা খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকতে […]আরও পড়ুন

নিবন্ধ

সুশিক্ষা ও নৈতিকতা

ড. সৈয়দ মেহেদী হাসানশিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড। শিক্ষা ব্যতীত সভ্যতার বিকাশ সম্ভব নয়। মানুষের সার্বিক উন্নতির জন্য শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। শিক্ষা বলতে সাধারণত এক প্রকার কৌশল কিংবা দক্ষতাকে বুঝায় যা মানুষ জন্মগতভাবে পায় না, এটা অর্জন করতে হয়। শিক্ষাই মানুষকে প্রাণী থেকে পৃথক করে। শিক্ষা মানব আচরণের পরিবর্তনের মাধ্যমে তার সাংস্কৃতিক বিকাশ ও মানসিক উৎকর্ষ […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

হযরত ইমাম হাসান ইবনে আলী (রা.)

মুহাম্মদ জহিরুল আলমআল্লাহ্কে পেতে হলে যিনি আল্লাহ্কে পেয়েছেন এমন একজন মহামানবের সান্নিধ্যে গিয়ে তাঁর শিক্ষা লাভ করা অপরিহার্য। মহামানবগণ মানুষকে ইমানদার বা মু’মিন বানিয়ে হযরত রাসুল (সা.)-এর সাথে পরিচয় করে দিতে সক্ষম। তাই তাঁদের কাছ থেকেই ইমানের নুর ধারণ করতে হয়। আরবের কতিপয় নওমুসলমানদের প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ্ পবিত্র কুরআনে বলেন, “ইমান তোমাদের হৃদয়ে এখনও প্রবেশ […]আরও পড়ুন

ফিচার

যাঁকে পেয়ে ধন্য জীবন -অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়া

(পর্ব-২৫)পূর্ব প্রকাশিতের পরআল্লাহ্ ও হযরত রাসুল (সা.) প্রদত্ত সূফী সম্রাটের লকবসমূহ:মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত। এই মানুষই সৃষ্টির সেরা জাতি। এই মানুষের মধ্যে এমন একটা শ্রেণি রয়েছেন, যারা ফেরেশতার চেয়েও সম্মানিত। আবার একটা শ্রেণি রয়েছে, যাদেরকে আল্লাহ্ পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট বলেছেন। এরাই সমাজে অশান্তি সৃষ্টিকারী। কেননা, তাদেরকে আল্লাহ্ হৃদয়ের চোখ দিয়েছেন, তা দিয়ে তারা দেখে না, হৃদয়ের […]আরও পড়ুন

ঐশী দিশারী

ইসলাম সম্পর্কে প্রচলিত ভ্রান্ত ধারণা

মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরতসৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেব্লাজান[সূফী সম্রাট হুজুর কেব্লাজান রচিত ‘শান্তি কোন পথে?’ থেকে প্রবন্ধটি সংকলন করা হয়েছে।-সম্পাদক]পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ্ এরশাদ করেন নিঃসন্দেহে ইসলামই হলো আল্লাহর কাছে একমাত্র ধর্ম। যাদের কিতাব দেওয়া হয়েছিল, তাদের কাছে প্রকৃত জ্ঞান আসার পর শুধু পরস্পর বিদ্বেষবশত তারা মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছিল।” (সূরা […]আরও পড়ুন

ঐশী দিশারী

মোহাম্মদী ইসলাম পরিচালনায় পরিবারবর্গের উদ্দেশে সূফী সম্রাট হুজুর কেব্লাজানের সর্বশেষ

দেওয়ানবাগ শরীফের প্রতিষ্ঠাতা, মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, যুগের ইমাম, আম্বিয়ায়ে কেরামের ধর্মের দায়িত্ব ও বেলায়েত লাভকারী, আল্লাহ্র দেওয়া পুরস্কার: পূর্ণিমার চাঁদে বাবা দেওয়ানবাগীর জীবন্ত প্রতিচ্ছবি- সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) ২৮ ডিসেম্বর ২০২০ইং, সোমবার ওফাত লাভ করেন। তিনি সঠিকভাবে মোহাম্মদী ইসলাম পরিচালনার জন্য ২৭ ডিসেম্বর ২০২০ইং, রবিবার উপস্থিত ৪ পুত্র, ২ কন্যা, […]আরও পড়ুন

সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়

মহান রাব্বুল আলামিন তাঁর পরিচয় মানুষের মাঝে তুলে ধরার লক্ষ্যে মোর্শেদরূপে তাঁর প্রিয় বন্ধুদেরকে জগতের বুকে ধারাবাহিকভাবে প্রেরণ করছেন। মহান আল্লাহ্ তাঁর বন্ধুদেরকে দুইটি ভাগে বিভক্ত করে জগতে পাঠিয়েছেন। মানবজাতির হেদায়াতের চিরন্তন ধারা অব্যাহত রাখার জন্য মহান আল্লাহ্ প্রথম ভাগে তাঁদেরকে পথ প্রদর্শক হিসেবে প্রেরণ করেছেন, তাঁদেরকে নবি-রাসুল বলা হয়। নবি-রাসুল প্রেরণের সময়কে ‘নবুয়তের যুগ’ […]আরও পড়ুন

পুণ্য বাণী

মহান আল্লাহর বাণী মোবারক

নিশ্চয় আল্লাহ্ ও তাঁর ফেরেশতা নবির উপর দরূদ পাঠ করেন, হে মু’মিনগণ! তোমরাও তাঁর উপর দরূদ পড়ো এবং শ্রদ্ধার সাথে সালাম পেশ করো।(সূরা আল আহযাব ৩৩: আয়াত ৫৬) [হে রাসুল (সা.)] নিশ্চয় আমি আপনাকে প্রেরণ করেছি সাক্ষীরূপে, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে। [হে মানুষ] যাতে তোমরা আল্লাহ্ ও তাঁর রাসুলের প্রতি ইমান আনো এবং রাসুলকে সাহায্য করো […]আরও পড়ুন