Cancel Preloader
কবিতা

সরওয়ার-ই-কাওনাইন (সা.)

আরজুধরাপৃষ্ঠে ছিল অন্ধকারের রাজত্ব,জমিন থেকে আসমান পর্যন্ত সর্বত্র ছিল অন্ধকারের ছড়াছড়ি।সভ্যতা গড়ে উঠেছিল অসভ্যতা ও অজ্ঞতার ছাঁচে,কুফরি কীর্তিকলাপ ছিল সেই সভ্যতার শোভা।সঠিক জীবন বিধান থেকে মানবজীবন ছিল অনেক দূরে,জামানায় ছিল অন্ধকারের বিভীষিকা। বিত্তহীন ও অসহায়দের দুনিয়ায় ছিল জুলুম ও অন্যায়ের প্রসারিত হাত,দেশ শাসনের যত নিয়ম কানুন ছিল সবই ছিল ভ্রান্তিতে পরিপূর্ণ।উৎপীড়ন ও নিপীড়ন ছিল সর্বত্র […]আরও পড়ুন

ঐশী দিশারী

মোহাম্মদী ইসলামে ইমামতের ধারা

মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দমাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান‘ইমাম’ শব্দটি আরবি। যার বাংলা অর্থ-নেতা, প্রধান, দিকনির্দেশক ইত্যাদি। যেমন-মাজহাবের ইমাম, তরিকার ইমাম, ইত্যাদি। তবে এখানে আমি আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত ও মনোনীত ধর্ম পরিচালনার ইমাম প্রসঙ্গে আলোচনা করব। মহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন। তিনি আসমান ও জমিন এবং এ দুুয়ের […]আরও পড়ুন

ঐশী দর্পন

সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের গৌরবময় জীবনী মোবারক

ইমাম ড. আরসাম কুদরত-এ-খোদা:পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ্ বলেন ‘‘আমি যাদের সৃষ্টি করেছি, তাদের মধ্যে এমন একদল আছে, যাঁরা সত্য পথ দেখায় এবং সেই অনুযায়ী ন্যায় বিচার করে।” (সূরা আল আরাফ ৭: আয়াত ১৮১)। এই আয়াতের মাধ্যমে সুস্পষ্ট প্রতীয়মান হয় যে, মানুষের মাঝে দুটি সম্প্রদায় রয়েছে। একটি সম্প্রদায় হলো হেদায়েতকারী তথা মুর্শেদ, আর অন্যটি হেদায়েতপ্রার্থী। নবুয়তের […]আরও পড়ুন

অলৌকিক

সড়ক দুর্ঘটনায় নিশ্চিত মৃত্যু থেকে বাবা দেওয়ানবাগী আমাকে রক্ষা করলেন

ইমাম ড. সৈয়দ এ. এফ. এম. মন্জুর -এ-খোদামহান রাব্বুল আলামিন পথভোলা মানবজাতিকে মুক্তি, কল্যাণ এবং সঠিক পথের সন্ধান দেওয়ার জন্য যুগে যুগে অসংখ্য নবি-রাসুল প্রেরণ করেছেন। তাঁরা দয়াময় রাব্বুল আলামিনের পরিচয় জাতির কাছে তুলে ধরেছেন এবং সমকালীন যুগের মানুষকে হেদায়েতের আলো দ্বারা আলোকিত করেছেন। নবুয়তের যুগে নবি-রাসুলগণ হতে প্রকাশিত মু’জিজা দ্বারা মানুষ চিনতে পেরেছেন তাঁরা […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

ওরছের পূর্বেই বিশাল মাঠ ক্রয়

অলী-আলাহ্গণ আল্লাহর ইচ্ছাতেই পরিচালিত হয়ে থাকেন। তাঁরা সর্ববস্থায় আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আত্মসমর্পিত থাকেন বিধায় তাঁদের যখন যা প্রয়োজন, তা সবকিছুই মহান আল্লাহ্ ব্যবস্থা করে দেন। ১৯৮৫ সালে আল্লাহর মহান বন্ধু সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর থানাধীন দেওয়ানবাগে মাত্র ১০ কাঠা জমি ক্রয় করে দরবার শরীফ প্রতিষ্ঠা করেন। […]আরও পড়ুন

ফিচার

হেরা গুহার শিক্ষা ও গুরুত্ব

ড. পিয়ার মোহাম্মদ মক্কা শরীফ থেকে ৬ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে অবস্থিত একটি পাহাড়ের নাম জাবালে নুর। এ পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত একটি গুহাকে বলা হয় হেরা গুহা। নবুয়ত লাভের পূর্বে হযরত রাসুল (সা.) এ গুহায় গভীর ইবাদতে মগ্ন থাকতেন। এখানেই তাঁর উপর সর্বপ্রথম অহি নাজিল হয়েছিল। সেজন্য হেরা গুহা ইসলামের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানের নাম। এখন […]আরও পড়ুন

নিবন্ধ

নবি-রাসুল ও অলী-আল্লাহ্গণের মর্যাদা

ড. মুহাম্মদ নাছিরউদ্দীন (সোহেল)নবি-রাসুল ও অলী-আল্লাহ্গণ মহান আল্লাহর প্রিয় বন্ধু। মহান রাব্বুল আলামিন স্বয়ং তাঁদের মর্যাদাকে সমুন্নত করেছেন। তাঁরা যে সাধারণ মানুষ থেকে মর্যাদায় অনন্য, তা মহান আল্লাহ্ পবিত্র কুরআনের মাধ্যমে ঘোষণা করেছেন। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ্ এরশাদ করেন, ‘‘আর আমি যাদের সৃষ্টি করেছি, তাদের মধ্যে এমন এক দল আছে, যারা সত্য পথ […]আরও পড়ুন

প্রবন্ধ

তাফসীরে সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী : বিশ্ব মানবতার মুক্তির পথ নির্দেশনা

ড. সৈয়দ মেহেদী হাসানমহাগ্রন্থ আল কুরআনের সঠিক ব্যাখ্যা প্রদানকারী তাফসীর প্রণেতা, মহান সংস্কারক, বিশ্ব মানবতার মুক্তির কাণ্ডারী, শ্রেষ্ঠ দার্শনিক সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান প্রণিত পবিত্র কুরআনের আলোকে জীবন বিধান- বিষয় ভিত্তিক তাফসীর- ‘তাফসীরে সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী’, যা কালজয়ী ও অমর কীর্তি হিসেবে মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে। এ তাফসীর […]আরও পড়ুন

ফিচার

মহামানবগণের অবির্ভাব রহমতস্বরূপ

মুহাম্মদ জহিরুল আলমমহান আল্লাহ্ নিজেকে প্রকাশ করতে ভালোবাসলেন, তাই পরিচিত হওয়ার জন্য জগৎ সৃজন করলেন এবং তাঁর পরিচয় জগদ্বাসীর নিকট তুলে ধরার জন্য যুগে যুগে অসংখ্য মহামানব প্রেরণ করেন। তিনি পৃথিবীতে মানব জাতিকে হেদায়েতের জন্য হযরত আদম (আ.) থেকে শুরু করে হযরত মুহাম্মদ (সা.) পর্যন্ত ১ লক্ষ ২৪ হাজার নবি-রাসুল প্রেরণ করেছেন। তাঁদের মাধ্যমে ৪টি […]আরও পড়ুন

নিবন্ধ

সূফী সম্রাটের অনুসরণে মু’মিন হওয়ার গুণাবলি বিকশিত হয়

আশেকে রাসুল এস এ সুলতানমু’মিন হতে হলে মানুষকে উত্তম চরিত্রের অধিকারী হতে হয়। এজন্য চরিত্রের মাঝে পূর্ণ গুণাবলির বিকাশ ঘটাতে হয়। মূলে চরিত্রই ধর্ম। কেননা, চরিত্রবান না হলে ধর্ম পালন করে কোনো লাভ নেই। মহান সংস্কারক সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান বলেন, “যার চরিত্র নাই, তার কোনো ধর্ম নাই।” তিনি […]আরও পড়ুন