Cancel Preloader
কবিতা

আত্মা চির অমর – আহমদ নওয়াজ

আত্মা যখন চির অমর,কিসের তবে ভয়?থাকতে সময়, করতে শেখোরুহের পরিচয়।যদি রুহের তরক্কি চাও,নবি-প্রেমের নাও বেয়ে যাও,করতে হবে পারের কড়িজীবনে সঞ্চয়,আত্মা যখন চির অমর,কিসের তবে ভয়?আত্মা ভুলি দেহের ঘটাকরলে কে পায় নুরের ছটা?নিত্যধনের করি স্মরণচিন রে অব্যয়আত্মা যখন চির অমর,কিসের তবে ভয়?অনিত্যকে নিত্য গণি,চিনবে না যে পরশমণি,পদে পদে জীবনে তারঘটবে পরাজয়,আত্মা যখন চির অমর,কিসের তবে ভয়?[কবির […]আরও পড়ুন

কবিতা

প্রেমের সরোবর

ঐ দুতলায়, বাবে রহমত নামের প্রেম প্রবাহের দালানেতোমার দুটি মায়াবী চোখের দৃষ্টিতে কত বারএই হৃদয় ছুঁয়েছিল তাঁর হিসেব রাখিনি প্রিয়তম।এই সপ্রতিভ মুগ্ধ হওয়া একজন প্রেমিকের আজন্ম স্বপ্ন,ঠিক একটি চাতকের অপেক্ষার মতো। দেখেছি হৃদয়ের বেদি মূল হতে ভেসে আসে স্বর্গের সুবাতাস,দীর্ঘদিন না দেখার আর্তনাদ থেকে সৃষ্ট মেঘ দুনয়নেঝরিয়ে দেয় শান্ত শীতল বারিধারা।বিদগ্ধ প্রেমিক আরশের চৌকাঠে মাথা […]আরও পড়ুন

কবিতা

সেই ফুলের রোশনাই

আজব এক ফুটলো ফুল বাংলার বুকেতে,খুশবু তার ছড়িয়ে গেল গোটা কুল-কায়নাতে। সেই ফুলের সুবাস নিতে আশেকে রাসুল তাই,আজও ছোটে আশেকেরা সেই শুভ্র বাগিচায়। বর্ণিল সেই ফুলের রেণু মেখেছে যারা তনুমনেধন্য হবে তাদের জীবন জাহের ও বাতেনে। অপরূপ সেই ফুলের প্রেমে আশেক মাতোয়ারা,সুবাসিত সেই ফুলের তরে দিবানিশি কাঁদে তারা মরণ মাঝে যাবার আগে হৃদয় জুড়াতে চাই,প্রাণ […]আরও পড়ুন

কবিতা

কেমনে ভুলিব

বছর ঘুরে ফিরে আসেদয়াল বাবার জন্মদিন,আশেকে রাসুলের মনেসদাই বাজে মধুর বীণ। ডিসেম্বরের চৌদ্দ তারিখবাবার শুভ জন্মদিন,সেই খুশিতে খুশি ধরণীখুশি রাব্বুল আলামিন। ঈদ আনন্দে মেতে উঠেনকোটি কোটি আশেকান,মিলাদ পশু জবাই দান খয়রাতডিসেম্বর মাসব্যাপী চলমান। পথে পথে বিলি করেনঅসহায়দের মাঝে খাবার,পিঠা, পায়েস, মিষ্টি, মন্ডাখুঁজে হৃদয়ে শান্তি পাবার। কেউ জোগান দেন টাকাকড়িকেউ দেন কায়িক শ্রম,যেভাবেই করুন গোলামিপেয়ে থাকেন […]আরও পড়ুন

পুণ্য বাণী

মহান আল্লাহর বাণী মোবারক

তাঁর প্রতি শান্তি যেদিন সে জন্মগ্রহণ করে, যেদিন তাঁর মৃত্যু হবে এবং যেদিন সে জীবিত অবস্থায় পুনরুত্থিত হবে।(সূরা মারইয়াম ১৯: আয়াত ১৫) আমার প্রতি শান্তি যেদিন আমি জন্মগ্রহণ করেছি, যেদিন আমার মৃত্যু হবে এবং যেদিন জীবিত হয়ে পুনরুত্থিত হবো।(সূরা মারইয়াম ১৯: আয়াত ৩৩) যদি তোমরা শোকর করো, তবে আমি তোমাদেরকে অবশ্যই আরো অধিক দেবো, কিন্তু […]আরও পড়ুন

সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয়

১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৩ইং আমাদের মহান মোর্শেদ সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেবলাজানের ৭৪তম শুভ জন্মদিন। জগৎশ্রেষ্ঠ এই মহামানব ১৯৪৯ সালের ১৪ই ডিসেম্বর, ১৩৫৬ বঙ্গাব্দের ২৭শে অগ্রহায়ণ, বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলাধীন বাহাদুরপুর গ্রামের সরকার বাড়িতে শুভ জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম হযরত আবদুর রশিদ সরকার (রহ.), যিনি হযরত রাসুল (সা.)-এর ২২তম বংশধর। […]আরও পড়ুন

সম্পাদকীয়

মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা

সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজান রচিত ‘মুক্তি কোন পথে?’ কিতাব থেকে লেখাটি সংকলন করা হয়েছে।-সম্পাদক অলী-আল্লাহ্গণের পরিচয় ‘অলী-আল্লাহ” আরবি শব্দ। অভিধানে শব্দটির অর্থ দেওয়া হয়েছে- আল্লাহর বন্ধু, আল্লাহ্ওয়ালা। এটি এক বচন, বহু বচনে আওলিয়াউল্লাহ অর্থাৎ আল্লাহর বন্ধুগণ। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কুরআনে আল্লাহ্ বলেন- “আলা ইন্না আওলিইয়াআল্লাহি লা খাওফুন ‘আলাইহিম ওয়ালা হুম ইয়াহঝানূন।” অর্থাৎ- “জেনে রেখো, আল্লাহর […]আরও পড়ুন

ঐশী দিশারী

মোহাম্মদী ইসলাম পুনর্জাগরণে সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের অবদান চিরস্মরণীয়

ইমাম প্রফেসর ড. কুদরত এ খোদা ভূমিকাআমার মহান মোর্শেদ মহান সংস্কারক মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেবলাজান দেশ ও বিদেশে হযরত রাসুল (সা.)-এর চিরশান্তির ধর্ম মোহাম্মদী ইসলাম প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে ১৯৮৫ সালের ১০ই মহররম দেওয়ানবাগ শরীফ প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর ধর্মীয় ও মানবতাবাদী দর্শন শুধু বাংলাদেশের মানুষকে নয়, বিশ্বের […]আরও পড়ুন

ঐশী দিশারী

সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগীর আধ্যাত্মিক শিক্ষায় মানব জীবন ধন্য

শিক্ষা জ্ঞান লাভের একটি প্রক্রিয়া এবং ব্যক্তির সম্ভাবনার পরিপূর্ণ বিকাশ সাধনের অব্যাহত অনুশীলন। শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের আচরণের কাক্সিক্ষত পরিবর্তন ঘটে। সেজন্য শিক্ষা প্রক্রিয়ায় কোনো ব্যক্তির অন্তর্নিহিত গুণাবলির পূর্ণ বিকাশের জন্য উৎসাহ প্রদান করতে হয়। যিনি এই কাজগুলো করেন তিনিই শিক্ষক। বিষয়ের উপর ভিত্তি করে কেউ বিজ্ঞানের শিক্ষক, কেউ প্রযুক্তির শিক্ষক, আবার কেউবা ভাষার শিক্ষক। সূফী […]আরও পড়ুন

সৌভাগ্যের সিড়ি

সত্যের যুগের বাদশাহ সূফী সম্রাট

মহান রাব্বুল আলামিন মানুষকে তাঁর প্রতিনিধির মর্যাদা দান করেছেন। তিনি পবিত্র কুরআনে বলেন, “ইন্নী জা‘ইলুন ফিল আরদি খালীফা।” অর্থাৎ- “আমি পৃথিবীতে প্রতিনিধি সৃষ্টি করছি।” (সূরা আল বাকারাহ ২, আয়াত ৩০) মানুষ সৃষ্টিকুলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সম্মানিত ও মর্যাদাবান। তাই মানুষকে ‘আশরাফুল মাখলুকাত’ বলেছেন। আবার এই সৃষ্টিকুলের সেরা মানুষ নিজকর্মের কারণে প্রতিনিধির মর্যাদা হারিয়ে ফেলে। তখনি […]আরও পড়ুন