মোরাকাবার উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশমহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন মানব জাতির শান্তি ও মুক্তির পথ প্রদর্শনের জন্য এবং মোরাকাবা বা ধ্যানের মাধ্যমে আল্লাহ্র নৈকট্য লাভ এবং তাঁর সাথে যোগাযোগের জন্য নবুয়তের যুগে ১ লক্ষ ২৪ হাজার নবি-রাসুল প্রেরণ করেছেন। বেলায়েতের যুগে অসংখ্য আউলিয়ায়ে কেরাম নবি-রাসুলগণের উত্তরসূরি হিসেবে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন। নবি-রাসুলগণ তাঁরা মোরাকাবা করে আল্লাহ্র সাথে যোগাযোগ করে […]আরও পড়ুন
ঐশী দর্পন
১ম পর্বপ্রথম নবি হযরত আদম (আ.) থেকে শুরু করে সর্বশেষ নবি হযরত মোহাম্মদ (সা.) পর্যন্ত যত নবি-রাসুল জগতের বুকে শুভাগমন করেছিলেন, তাঁরা প্রত্যেকেই মোরাকাবার মাধ্যমে মহান আল্লাহর সাথে যোগাযোগ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। নবুয়তের যুগের পর বেলায়েতের যুগে আল্লাহর অলীগণ একই পদ্ধতিতে মহান আল্লাহর সাথে যোগাযোগ করেন। মহান আল্লাহর নৈকট্য, দিদার এবং তাঁর সাথে যোগাযোগ মোরাকাবার […]আরও পড়ুন
কারবালার ঘটনা এবং হযরত ইমাম হোসাইন (রা.)-এর শাহাদত হযরত ইমাম হোসাইন (রা.) ৬০ হিজরির ৮ই জিলহজ তারিখে তাঁর পরিবার-পরিজন, কিছু সংখ্যক আহলে বাইত প্রেমিকদের সাথে নিয়ে মক্কা থেকে কুফার উদ্দেশে যাত্রা করেন। কুফাবাসী ইমাম হোসাইন (রা.)-কে বাই‘য়াত গ্রহণ করার জন্য চিঠি প্রেরণের মাধ্যমে বারবার আহŸানের ফলে ইমাম হোসাইন (রা.) কুফার উদ্দেশে যাত্রা করেছিলেন। এদিকে ইমাম […]আরও পড়ুন
ইমাম প্রফেসর ড. কুদরত এ খোদা: মোহাম্মদী ইসলামের ইতিহাসে ৬১ হিজরির ১০ই মহররমের কারবালার নির্মম ঘটনা সর্বাপেক্ষা মর্মান্তিক ও হৃদয়বিদারক। কেননা এই দিনটিতে দোজাহানের বাদশাহ্ রাহমাতুল্লিল আলামিন হযরত রাসুল (সা.)-এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র এবং শেরে খোদা হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু ও নবিনন্দিনী খাতুনে জান্নাত হযরত ফাতেমা (রা.)-এর কলিজার টুকরা ও হৃদয়ের ধন সাইয়্যেদিনা ইমাম হোসাইন (রা.)-কে […]আরও পড়ুন
ইমাম প্রফেসর ড. কুদরত এ খোদাহজ ইসলামের পঞ্চ স্তম্ভের অন্যতম। হজের আভিধানিক অর্থ ইচ্ছা বা সংকল্প করা। যে সকল মুসলমান আর্থিক ও শারীরিক দিক থেকে সামর্থবান, তাদের উপর জীবনে একবার হজ করা ফরজ। শরিয়তের পরিভাষায় হজের সংজ্ঞা হলোÑ আল্লাহ্কে সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যে শরিয়তের নিয়ম অনুসারে নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট স্থান অর্থাৎ কাবাঘর জিয়ারত, আরাফাতের ময়দানে অবস্থান […]আরও পড়ুন
ছাত্রজীবন থেকেই ধর্মের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আমি লিখতে পছন্দ করতাম। এই ক্ষেত্রে আমার রোল মডেল হলেন আমার মহান মোর্শেদ সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেব্লাজান। দয়াল বাবাজান তাঁর মোর্শেদের দরবারে থাকাকালীন সাধনা জীবনে ইসলামের বিভিন্ন বিষয় উপস্থাপনাপূর্বক ৬টি বাংলা ভাষায় কিতাব রচনা করেন, যার একটি ইংরেজিতে অনুবাদ করা হয় এবং পরবর্তীতে ধর্মের […]আরও পড়ুন
অধ্যক্ষ মো. নিয়ামুল কবিরবিপন্ন মানুষের মুক্তির লক্ষ্যে নবুয়ত ও রেসালতের যুগে নবি-রাসুলগণ মহান আল্লাহ্ কর্তৃক প্রেরিত হন। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ্ তায়ালা এরশাদ করেন- “আমি আপনাকে সত্যসহ প্রেরণ করেছি সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে। আর এমন কোনো উম্মত ছিল না, যাদের মধ্যে কোনো সতর্ককারী আসেনি।” (সূরা ফাতির ৩৫: আয়াত ২৪) নবি অর্থ সংবাদদাতা, রাসুল অর্থ প্রতিনিধি বা প্রেরিত […]আরও পড়ুন
ইমাম প্রফেসর ড. কুদরত এ খোদাকিশোর বয়স থেকে আমার হৃদয় মাঝে একটি স্বপ্ন বারবার দোলা দিতো। স্বপ্নটি ছিল- আমার মহান মোর্শেদ সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেবলাজানের শুভ জন্মদিন উপলক্ষ্যে দেশ ও বিদেশের মোর্শেদ প্রেমিকদের সাথে নিয়ে ‘বিশ্ব আশেকে রাসুল (সা.) সম্মেলন’ অনুষ্ঠান করা। এই স্বপ্নের বীজ আমার মহান মোর্শেদ বাবা দেওয়ানবাগীই […]আরও পড়ুন
ইমাম প্রফেসর ড. কুদরত এ খোদাদোজাহানের বাদশা রাহ্মাতুল্লিল আলামিন হযরত রাসুল (সা.)-এর সুমহান শিক্ষা ও আদর্শের অনুসারীদের সাথে ‘আশেকে রাসুল’ শব্দটি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ‘আশেক’ আরবি শব্দ, এর বাংলা অর্থ প্রেমিক। আশেকে রাসুল হলো হযরত রাসুল (সা.)-এর প্রেমিক। সাধারণ অর্থে, যারা হযরত মোহাম্মদ (সা.)-কে গভীরভাবে ভালোবাসেন, তাদেরকে আশেকে রাসুল বলা হয়। কিন্তু তাসাউফের দৃষ্টিকোণ থেকে বলা […]আরও পড়ুন
ইমাম প্রফেসর ড. কুদরত এ খোদা পর্ব-০১নবুয়তের যুগে নবি-রাসুল এবং এরই ধারবাহিকতায় বেলায়েতের যুগে অলী-আল্লাহগণের সান্নিধ্যে গিয়ে মানুষকে বায়েত গ্রহণ করে ইমানের নুর নিজ হৃদয়ে ধারণ করে এলমে তাসাউফের শিক্ষার মাধ্যমে আত্মশুদ্ধি লাভ করত চরিত্রবান হতে হয়। তাই আমাদেরকে অলী-আল্লাহর সান্নিধ্যে গিয়ে বায়েত গ্রহণ করতে হবে। এই বায়েত প্রথা সৃষ্টির শুরু থেকে কেয়ামত পর্যন্ত অব্যাহত […]আরও পড়ুন
সংস্করণ
