ড. পিয়ার মোহাম্মদমোহাম্মদী ইসলামের প্রবর্তক সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব, কুল কায়েনাতের রহমত হযরত মুহাম্মদ (সা.)। তিনি যখন আরব দেশে জন্মগ্রহণ করেন তখন মানুষ পারষ্পরিক হানাহানি, হিংসা-বিদ্বেষ, খুন, রাহাজানি এবং সীমাহীন পাপাচার ও অনাচারে নিপতিত ছিল। সেই অশান্তির আরব ভূমি শান্তির দূত হযরত রাসুল (সা.)-এর মহানুভবতার পরশে স্বর্গীয় শান্তির জনপদে পরিণত হয়েছিল। তিনি সব সময়ই সত্য ও […]আরও পড়ুন
প্রবন্ধ
ড. সৈয়দ মেহেদী হাসানমহামানবগণ যুগে যুগে ধর্মকে সজীব এবং সতেজ করে তোলার জন্য নবুয়তের যুগে নবি-রাসুল এবং বেলায়েতের যুগে অলী-আল্লাহ্গণ মোর্শেদ তথা শিক্ষকরূপে সমকালিন যুগের মানুষকে হেদায়েতের পথ দেখিয়েছেন। এসকল মহামানব ধর্মকে সজীব ও সতেজ করে তোলেন। এরই ধারাবাহিকতায় তাঁদের মধ্য থেকেই যুগের ইমাম, মোজাদ্দেদ বা সংস্কারক হিসেবে অলী-আল্লাহ্গণ পৃথিবীতে আগমন করে থাকেন। এ প্রসঙ্গে […]আরও পড়ুন
এ আর এম মুহিউদ্দীন খান ফারুকী৬ষ্ঠ পর্ব ক্বালবের উপর ১০ম আয়াত মহান আল্লাহ্ পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেন- ‘‘আর স্মরণ করুন যখন ইব্রাহীম (আ.) বললেন- হে আমার প্রতিপালক! আমাকে দেখাও কিভাবে তুমি মৃতকে জীবিত করো। আল্লাহ্ বললেন- তবে কি তুমি বিশ্বাস করো না? সে বলল- অবশ্যই বিশ্বাস করি, তবে দেখতে চাই এজন্য, যাতে আমার ক্বালব বা […]আরও পড়ুন
এ. আর. এম. মুহিউদ্দীন খান ফারুকী পর্ব-৫ ক্বালব প্রসঙ্গে ৭ম আয়াত: মহান আল্লাহ্ পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেন- “যারা কিছু জানে না তারা বলে- কেন আল্লাহ্ আমাদের সাথে কথা বলেন না; কিংবা কেন আমাদের কাছে কোনো নিদর্শন আসে না? এমনিভাবে তাদের পূর্ববর্তীরাও তাদেরই মতো কথা বলত। তাদের ক্বালব বা হৃদয় এক রকম। অবশ্যই আমি স্পষ্টভাবে বর্ণনা […]আরও পড়ুন
প্রফেসর ড. আবদুল মান্নান মিয়া মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন এই বিশ্ব জাহান সৃষ্টি করে নদ-নদী, সাগর-মহাসাগর, পাহাড়-পর্বত ও গ্রহ-নক্ষত্ররাজি দ্বারা তা সুশোভিত করেছেন। আমাদের এই পৃথিবীকে বেষ্টন করে আছে সূর্য ও চন্দ্র। সূর্যের আলোতে পৃথিবীর সকল প্রাণী জীবন ধারণ করে এবং বেঁচে থাকে। পক্ষান্তরে চন্দ্রের কিরণ স্নিগ্ধমাখা হয়ে উঠে। আমরা প্রতিদিন সকালে যে সূর্যটি দেখতে […]আরও পড়ুন
ড. মুহাম্মদ নাছিরউদ্দীন (সোহেল) মানবজীবনে বিদ্যা বা শিক্ষা ২ ধরনের হয়ে থাকে। একটি পুঁথিগত বিদ্যা বা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা, অন্যটি ক্বালবি বিদ্যা বা তাসাউফের বিদ্যা। এই দুই ধরনের বিদ্যা অর্জনের জন্য শিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান উভয়ের প্রয়োজন রয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা অর্জনের জন্য শিক্ষার্থীরা যাদের নিকট যায়, তাদেরকে বাংলায় শিক্ষক বা গুরু, ইংরেজিতে `Teacher’ আর আরবিতে মুয়াল্লিম […]আরও পড়ুন
এ. আর. এম. মুহিউদ্দীন খান ফারুকী (পর্ব-৪)ক্বালব প্রসঙ্গে ৫ম আয়াতমহান আল্লাহ্ পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেন- ‘‘স্মরণ করো, যখন আমি তোমাদের কাছ থেকে অঙ্গীকার নিয়েছিলাম এবং তূর (পর্বত)-কে তোমাদের উপর তুলে ধরেছিলাম এবং বলেছিলাম দৃঢ়ভাবে ধরো, যা আমি তোমাদের দিয়েছি এবং শোন। তারা বলেছিল: আমরা শুনলাম ও অমান্য করলাম। কুফরির কারণে তাদের ক্বালব বা হৃদয়ে বাছুর-প্রীতি […]আরও পড়ুন
-অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়া[বিশ্ব জগতের স্রষ্টা ও প্রতিপালক মহান আল্লাহ্ নিরাকার নন। তিনি আকার, তবে মহান আল্লাহ্ মানুষের মতো রক্ত মাংসের দেহধারী নন, তিনি নুরের। এই মহাসত্যটি পবিত্র কুরআন ও হাদীসের অকাট্য দলিল দিয়ে যিনি প্রমাণ করেছেন, তিনি হলেন মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান। […]আরও পড়ুন
মুহাম্মদ জহিরুল আলম, পিএইচ.ডি গবেষকসৃষ্টির পূর্বে মহান আল্লাহ্ জাত পাকে সমহিমায় অবস্থান করছিলেন। নিজেকে প্রকাশ করার বাসনায় তিনি মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেন। দয়াময় আল্লাহ্ সকল গুণের আধার। তাঁর গুণ ও ক্ষমতাই হল তাঁর সিফাত। জগৎ সৃষ্টি করে আল্লাহ্ তায়ালা তাঁর সিফাতগুলো প্রকাশ হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন। তিনিই আমাদের পরম স্রষ্টা, এ মহাবিশ্ব তাঁর ইচ্ছার ফসল। তিনিই […]আরও পড়ুন
ডা. মোহাম্মদ সেলিম বালীযুগে যুগে মহান আল্লাহ্ মানুষকে শান্তি ও মুক্তির পথ দেখানোর জন্য অগণিত মহামানব পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন। তাঁদের সান্নিধ্যে গিয়ে সাধারণ মানুষ মহান আল্লাহ্ ও হযরত রাসুল (সা.)-এর নৈকট্য লাভ করেছেন। হাদিস শরীফে বর্ণিত হয়েছে- হযরত রাসুল (সা.) ফরমান, “নিশ্চয়ই মহাপরাক্রমশালী সম্ভ্রান্ত আল্লাহ্ তায়ালা প্রত্যেক শতাব্দীর শিরোভাগে এই উম্মতের জন্য এমন এক ব্যক্তিকে […]আরও পড়ুন