ইমাম প্রফেসর ড. আরসাম কুদরত এ খোদাসত্য ও মিথ্যার সংঘাত চিরদিনের। সত্যের পাশাপাশিই মিথ্যার অবস্থান। তবে মিথ্যা দিয়ে সত্যকে কখনো চাপা রাখা যায় না। সত্য আপন মহিমায় উদ্ভাসিত হয়। সততা ও নিষ্ঠার কারণেই মানুষ উন্নতির উচ্চ শিখরে আরোহণ করতে সক্ষম হয়। অপরদিকে মিথ্যা একটি সামাজিক ব্যাধি, যা মানুষের সকল অগ্রগতির পথকে রুদ্ধ করে দেয়। তাই […]আরও পড়ুন
ঐশী দর্পন
ইমাম প্রফেসর ড. আরসাম কুদরত এ খোদাআমার মহান মোর্শেদ মহান সংস্কারক মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেব্লাজান ১৯৪৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর, বুধবার এই ধুলির ধরায় আগমন করেন। তাঁর গৌরবদীপ্ত জীবনী মোবারক গবেষণা করলে দেখা যায় যে, হযরত রাসুল (সা.)-এর সুমহান শিক্ষা ও আদর্শ সংবলিত চিরশান্তির ধর্ম বিশ্বময় প্রচার ও […]আরও পড়ুন
ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদা স্রষ্টার নৈকট্য লাভই সৃষ্টির লক্ষ্য। নিজেকে সম্পূর্ন রূপে প্রভুর নিকট আত্মসমর্পণ করে তাঁর দাসত্ব করাই মানুষের ইবাদত। এখন প্রশ্ন আসতে পারে মানুষ কীভাবে তার প্রভুর দাসত্ব করবে? মানুষের মাঝে নফ্স তথা জীবাত্মা এবং রূহ তথা পরমাত্মা বিদ্যমান। জীবাত্মা স্থূল উপাদান যথা-আগুন, পানি, বায়ু ও মাটির সমন্বয়ে সৃষ্ট একটি সূক্ষ […]আরও পড়ুন
‘মোর্শেদ’ আরবি শব্দ, যার অর্থ পথপ্রদর্শক। যিনি এলমে শরিয়ত, এলমে তরিকত, এলমে হাকিকত ও এলমে মারেফত এই ৪টি বিদ্যায় বিদ্বান। রাহমাতুল্লিল আলামিন হযরত রাসুল (সা.) এরশাদ করেন- ‘‘শরিয়ত আমার কথা, তরিকত আমার কাজ, হাকিকত আমার অবস্থা এবং মারেফত আমার নিগূঢ় রহস্য।’’ (নূরুল আসরার বা নূর তত্ত্ব ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ১৪)এক কথায়- যিনি সাধনার মাধ্যমে মহান […]আরও পড়ুন
ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদাশেষ পর্ব ৩। সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের প্রস্তাবে ইসলাম শিক্ষায় তাসাউফ অন্তর্ভুক্ত করা: রাহমাতুল্লিল আলামিন হযরত রাসুল (সা.) প্রবর্তিত ইসলামের মৌলিক শিক্ষা হচ্ছে- এলমে তাসাউফ, আল্লাহ্কে জানার বিজ্ঞান, যার মাধ্যমে তিনি বর্বর আরব জাতিকে আদর্শ চরিত্রবানে পরিণত করে পৃথিবীর সর্বোৎকৃষ্ট জাতির মর্যাদায় উন্নীত করেছিলেন। অপরদিকে মুসলিম সমাজে প্রচলিত ধারণা ছিল, […]আরও পড়ুন
ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদাপর্ব-১ মহান সংস্কারক, মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী, সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেবলাজান কুল-কায়েনাতের রহমত, বিশ্বনবি হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর রেখে যাওয়া শান্তির ধর্ম মোহাম্মদী ইসলাম প্রচার করেছেন। আর এ মোহাম্মদী ইসলামের প্রধান শিক্ষা চারটি। যথা- ১। আত্মশুদ্ধি, ২। দিল জিন্দা, ৩। নামাজে হুজুরি ও ৪। আশেকে রাসুল হওয়া। ১। আত্মশুদ্ধি: […]আরও পড়ুন
ইমাম ড. আরসাম কুদরত-এ-খোদা:পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ্ বলেন ‘‘আমি যাদের সৃষ্টি করেছি, তাদের মধ্যে এমন একদল আছে, যাঁরা সত্য পথ দেখায় এবং সেই অনুযায়ী ন্যায় বিচার করে।” (সূরা আল আরাফ ৭: আয়াত ১৮১)। এই আয়াতের মাধ্যমে সুস্পষ্ট প্রতীয়মান হয় যে, মানুষের মাঝে দুটি সম্প্রদায় রয়েছে। একটি সম্প্রদায় হলো হেদায়েতকারী তথা মুর্শেদ, আর অন্যটি হেদায়েতপ্রার্থী। নবুয়তের […]আরও পড়ুন
ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদা মহাবিশ্বের মহান স্রষ্টা আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন। যখন কিছুই ছিল না, তখন তিনি ছিলেন, আবার যখন কিছুই থাকবে না, তখনও তিনিই থাকবেন। তিনিই সকলকে অনস্তিত্ব থেকে অস্তিত্বে এনেছেন। কিন্তু পরিতাপের বিষয় এই যে, বর্তমান মুসলিম সমাজে বহুল প্রচলিত একটি ভ্রান্ত ধারণা হচ্ছে- বিশ্ব জগতের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন নিরাকার! তাঁকে […]আরও পড়ুন
মানবজাতির নিকট হযরত রাসুল (সা.)-এর স্বরূপ প্রকাশ ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদা: হযরত রাসুল (সা.) মানবজাতির জন্য পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান ‘মোহাম্মদী ইসলাম’ উপহার দিয়ে গেছেন। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, তাঁর ওফাতের ৫০ বছর পর কারবালার নির্মম ঘটনা সংঘটিত হয়। কারবালার প্রান্তরে এজিদ বিন মোয়াবিয়া হযরত রাসুল (সা.)-এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসাইন (রা.)-কে সপরিবারে নির্মমভাবে শহিদ […]আরও পড়ুন
ইমাম ড. আরসাম কুদরত এ খোদা ‘অলী-আল্লাহ্’ আরবি শব্দ, যার অর্থ হচ্ছে আল্লাহর বন্ধু। পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে নবি-রাসুলগণ সমকালীন যুগের মানুষকে হেদায়েতের পথ দেখিয়েছেন। তাঁরা প্রত্যেকেই ছিলেন আল্লাহর বন্ধু। সর্বকালের সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হযরত রাসুল (সা.)-এর পর থেকে নবুয়তের যুগ সমাপ্ত হয়েছে এবং খুলে গেছে বেলায়েত বা বন্ধুত্বের দ্বার। এ যুগের হেদায়েতের কাণ্ডারী হলেন […]আরও পড়ুন