ড. সৈয়দ মেহেদী হাসান বহু ত্যাগ-তিতিক্ষা, আন্দোলন-সংগ্রাম এবং রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসের সাথে যে নামটি স্মরণীয়, বরণীয় ও স্বর্ণাক্ষরে লিখা রয়েছে তিনি হলেন মহান বীর মুক্তিযোদ্ধা সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) হুজুর কেবলাজান। এই মহামানব দেশ মাতৃকার জন্য যুদ্ধ করে বাঙালি […]আরও পড়ুন
প্রবন্ধ
ইমাম ড. সৈয়দ এ.এফ.এম মঞ্জুর-এ-খোদাপর্ব-১‘মসজিদে নববি’ মুসলিম উম্মাহর পবিত্রতম আবেগের নাম। এই মসজিদের কথা স্মরণ হতেই রাসুল প্রেমিকদের মনে ভেসে ওঠে সবুজ গম্বুজের মনোরম চিত্র; অজান্তেই মন হু হু করে কেঁদে ওঠে, দুচোখ ভিজে যায়। কেননা এখানেই রয়েছে বিশ্ব মানবতার মুক্তির দূত, শাফায়েতের কাণ্ডারী, দোজাহানের বাদশাহ, রাহমাতুল্লিল আলামিন হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা শরীফ। রাসুল প্রেমিক […]আরও পড়ুন
অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়াপর্ব-১৪ সূফী সম্রাট শরিয়তের প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধাশীল ছিলেনমহান আল্লাহর প্রিয় হাবিব হযরত মুহাম্মদ (সা.) ফরমান- “আশ শারীয়াতু আকওয়ালী, আততারীকাতু আফওয়ালী আল হাকীকাতু আহ্ওয়ালী, ওয়াল মারেফাতু আসরারী।” অর্থাৎ- ‘শরিয়ত আমার কথা, তরিকত আমার কাজ, হাকিকত আমার অবস্থা এবং মারেফাত আমার নিগূঢ় রহস্য’। (নূরুল আসরার ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ১৪) এমনিভাবে আল্লাহর রাসুল (সা.) […]আরও পড়ুন
ড. সৈয়দ মেহেদী হাসানপৃথিবীর সকল ধর্মেই মানবতার দর্শন নিহিত। যুগে যুগে ধর্ম প্রবর্তকগণ সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসার কথা বলেছেন। স্রষ্টাকে ভালোবাসতে হলে প্রথমে তাঁর সৃষ্টিকে ভালোবাসতে হবে। ধর্মের মূলেই রয়েছে প্রেম। কারণ যিনি সৃষ্টিজগতের মালিক, তিনি প্রেমের কারণেই জগৎ সৃষ্টি করেছেন। এ প্রসঙ্গে হাদিসে কুদসিতে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন- “আমি ছিলাম গুপ্ত ধনাগার, নিজেকে প্রকাশ […]আরও পড়ুন
অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান মিয়াপর্ব-১৩চট্টগ্রাম থেকে জনৈক ব্যক্তির দেওয়ানবাগে আকস্মিক আগমনঅলী-আল্লাহ্গণ হলেন আল্লাহর বন্ধু। তাঁরা আল্লাহর ইচ্ছাতেই সব কাজ করে থাকেন। আল্লাহ্ চাইলে তারা নিজ জন্মস্থানে থেকেই মানুষকে সত্যের পথ দেখান। আবার আল্লাহর ইচ্ছাতেই তাঁদেরকে স্বদেশভূমি ছেড়ে অন্যত্র হিজরত করতে হয়। নবুয়তের যুগেও এ ঘটানাই ঘটেছে। আমাদের প্রিয় নবি, বিশ্ব মানবতার মুক্তির অগ্রদূত, ইমামুল মুরসালিন […]আরও পড়ুন
ড. সাইফুল ইসলামবিশ্ববিখ্যাত আরবি অভিধানে ‘রূহ’ শব্দটির অর্থ করা হয়েছে- রূহু, পরমাত্মা, আল্লাহর সত্তা। আত্মা হলো জীবন্ত মানুষের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। স্থূল দেহের ইন্দ্রিয়সমূহের বাইরে থেকেও মহান স্রষ্টা আল্লাহর রহস্যময় সৃষ্টি এ আত্মা মানবদেহকে সচল ও কর্মক্ষম রাখে। দেহ থেকে আত্মা বিচ্ছিন্ন হওয়া মাত্র আমরা মৃত বলে গণ্য হই। মহান সংস্কারক মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী […]আরও পড়ুন
অলী-আলাহ্গণ আল্লাহর ইচ্ছাতেই পরিচালিত হয়ে থাকেন। তাঁরা সর্ববস্থায় আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আত্মসমর্পিত থাকেন বিধায় তাঁদের যখন যা প্রয়োজন, তা সবকিছুই মহান আল্লাহ্ ব্যবস্থা করে দেন। ১৯৮৫ সালে আল্লাহর মহান বন্ধু সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর থানাধীন দেওয়ানবাগে মাত্র ১০ কাঠা জমি ক্রয় করে দরবার শরীফ প্রতিষ্ঠা করেন। […]আরও পড়ুন
ড. সৈয়দ মেহেদী হাসানমহাগ্রন্থ আল কুরআনের সঠিক ব্যাখ্যা প্রদানকারী তাফসীর প্রণেতা, মহান সংস্কারক, বিশ্ব মানবতার মুক্তির কাণ্ডারী, শ্রেষ্ঠ দার্শনিক সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান প্রণিত পবিত্র কুরআনের আলোকে জীবন বিধান- বিষয় ভিত্তিক তাফসীর- ‘তাফসীরে সূফী সম্রাট দেওয়ানবাগী’, যা কালজয়ী ও অমর কীর্তি হিসেবে মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে। এ তাফসীর […]আরও পড়ুন
ইমাম ড. সৈয়দ এ. এফ. এম. মঞ্জুর-এ-খোদা মহান সংস্কারক মোহাম্মদী ইসলামের পুনর্জীবনদানকারী সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজানকে মহান রাব্বুল আলামিন বেলায়েতের যুগের ‘শ্রেষ্ঠ ইমাম’ হিসেবে প্রেরণ করেছেন। তাঁর সহবতে এসে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকল শ্রেণির মানুষ আত্মশুদ্ধির শিক্ষা লাভ করে নিজেকে আদর্শ চরিত্রবান করতে সক্ষম হচ্ছে। ষড়রিপুর বেড়াজাল থেকে […]আরও পড়ুন
মুহাম্মদ জহিরুল আলম জগতের সবকিছু অপেক্ষা আল্লাহ্কে লাভ করা শ্রেষ্ঠ অর্জন। মু’মিন ব্যক্তির ইবাদতের লক্ষ্যই আল্লাহ্কে দেখা। এজন্য এমনভাবে ইবাদত করতে বলা হয় যেন ইবাদতকারী আল্লাহ্কে দেখছেন। আল্লাহ্কে দেখার প্রসঙ্গটির সাথে দুনিয়ার সম্পৃক্ততা চলে আসে অর্থাৎ তা হায়াতে জিন্দেগিতে। কারণ মৃত্যুর পর হাশরের মাঠে বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসী সকলেই আল্লাহ্কে দেখবে, তখন এর জন্য কোনো ইবাদতের […]আরও পড়ুন