ড. পিয়ার মোহাম্মদ হিজরিপূর্ব ৫৩ সাল, ১২ই রবিউল আউয়াল, সোমবার সুব্হে সাদেকের সময় বিশ্বজাহানের সর্বত্রই ঢেউ খেলে গেল আনন্দের জোয়ার। বিশ্ব প্রকৃতিতে বয়ে গেল এক অজানা আনন্দের হিল্লোল। মৃদু মন্দ বাতাসে বেজে উঠল উল্লাসের ঝংকার। ঘটে গেল অনেক অলৌকিক ঘটনা। এতো সব কিছুই যেন এক মহান অতিথিকে বরণ করার জন্য। কে সেই মহান অতিথি। সেই […]আরও পড়ুন
সৌভাগ্যের সিড়ি
ড. সৈয়দ মেহেদী হাসানমাওলানা জালালুদ্দিন রুমি (রহ.) প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য উভয় জগতে অতি পরিচিত এক আধ্যাত্মিক সাধক ও মানবতাবাদী কবি। তিনি ১২০৭ সালের ৩০শে সেপ্টেম্বর, ৬০৪ হিজরি, ৬ই রবিউল আওয়াল বর্তমান আফগানিস্তানের বালখ নগরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মাওলানা সুলতান বাহাউদ্দিন ওয়ালাদ (রহ.)। তিনি ছিলেন সেই সময়ের একজন বিখ্যাত আলেম, সুফিসাধক ও প্রভাবশালী ব্যক্তি। […]আরও পড়ুন
ইমামুত তরিকত সুলতানুল আরেফিন হযরত খাজা বাহাউদ্দিন নকশবন্দ (রহ.) ৭১৮ হিজরির মহররম মাসে উজবেকিস্তানের বোখারার সন্নিকটে কাসরে আরেফান নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম হযরত জালাল উদ্দিন (রহ.)। হযরত খাজা বাহাউদ্দিন (রহ.) নকশবন্দিয়া তরিকার প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। হযরত খাজা বাহাউদ্দিন নকশবন্দ (রহ.)-এর জন্মের পূর্বেই হযরত খাজা সাম্মাসি (রহ.) তাঁর জন্মগ্রহণ সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। একদিন খাজা […]আরও পড়ুন
কোরবানির মূল শিক্ষাকোরবানি সুন্নতে ইব্রাহিম। হযরত ইব্রাহিম (আ.) স্বীয় পুত্র হযরত ইসমাঈল (আ.)-কে মহান আল্লাহর নামে কোরবানি করে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে ‘খলিলুল্লাহ্’ উপাধি লাভ করেছেন। তাই আল্লাহ্ তায়ালা মুসলমানদের জন্যে কোরবানির মতো একটি ফজিলতপূর্ণ বিধান পালনের নির্দেশ দিয়েছেন। এতে বান্দার পক্ষ থেকে আল্লাহর নামে কোরবানি করাই ইসলামের নির্দেশ। কোরবানির উদ্দেশ্য হচ্ছে মানুষ আল্লাহর প্রেম […]আরও পড়ুন
মহান আল্লাহ্ কর্তৃক কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন হযরত ইউনুস (আ.) হযরত ইউনুস (আ.) ছিলেন হযরত হুদ (আ.)-এর অধঃস্তন বংশধর। ইরাকের বিখ্যাত ও সুপ্রসিদ্ধ জনপদ মুসেলের নিনাওয়া নামক স্থানের লক্ষাধিক অধিবাসীর হিদায়েতের জন্য মহান আল্লাহ্ তাঁকে প্রেরণ করেন। নিনাওয়ার অধিবাসীরা ছিল মূর্তিপূজক। আল্লাহর নবি হযরত ইউনুস (আ.) স্বীয় কওমের সামনে মহান রাব্বুল আলামিনের পরিচয় তুলে ধরলেন। জানিয়ে […]আরও পড়ুন
ওফাতের ১৩শত বছর পরও সাহাবিদের দেহ মোবারক অক্ষতওফাত লাভের ১৩শ’ বছর পরে হযরত রাসুল (সা.)-এর দুজন সাহাবি জানালেন যে, তাঁদের মাজারের ভিতর পানি ঢুকে পড়েছে। ঘটনাটি ১৯৩২ সালের। তখন ইরাকের বাদশাহ ছিলেন ফয়সাল। ইরাকের একটি প্রধান নগরী মাদায়েন। সাহাবায়ে কেরামের স্মৃতি বিজড়িত দজলা নদীর তীরবর্তী এক সময়ের প্রসিদ্ধ নগরী মাদায়েন কালের বিবর্তনে আজ ক্ষুদ্র পল্লীতে […]আরও পড়ুন
মহামানবগণের জীবনী থেকে হযরত ওয়ায়েস কারনী (রহ.) একজন স্বনামধন্য বিশিষ্ট তাবেয়ি ছিলেন। তিনি ছিলেন ইয়েমেনের অধিবাসী। তিনি সর্বদা হযরত রাসুল (সা.)-এর প্রেমসাগরে ডুবে থাকতেন। রাহমাতুল্লিল আলামিন হযরত রাসুল (সা.) ফরমান- ওয়ায়েস তাবেয়িনদের মধ্যে উত্তম ব্যক্তি। তিনি আরো ফরমান, আমি ইয়েমেনের দিক থেকে আল্লাহর রহমতের সুঘ্রাণযুক্ত বাতাস অনুভব করছি। একদা আল্লাহর রাসুল (সা.) সাহাবায়ে কেরমাকে বললেন, […]আরও পড়ুন
স্বীয় মোর্শেদের প্রতি সূফী সম্রাট হুজুর কেবলাজানের অটল বিশ্বাসচন্দ্রপাড়া দরবার শরীফে তখন প্রতিদিন দেশ-বিদেশের শত শত মানুষের সমাগম হতো। আগত আশেকান ও জাকেরানদের সুবিধার্থে সূফী সম্রাট হযরত সৈয়দ মাহ্বুব-এ-খোদা দেওয়ানবাগী (মা. আ.) হুজুর কেবলাজান দরবার শরীফের সর্বত্র খাওয়ার বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করার জন্য ১৯৮৩ সালে সেখানে একটি সুউচ্চ পানির ট্যাংক নির্মাণ করেন। ওই পানির ট্যাংক […]আরও পড়ুন
হযরত বড়ো পির (রহ.) তাওয়াজ্জোহ্ দিয়ে চোরকে কুতুব বানালেনএকদা বড়ো পির হযরত মুহিউদ্দীন আবদুল কাদের জিলানি (রহ.)-এর হুজরা শরীফে এক সিঁধেল চোর গভীর রাতে চুরি করার উদ্দেশ্যে ঢুকে পড়ে। অতঃপর চোর যখনই কোনো কিছু চুরির উদ্দেশ্যে ধরে, তখনই সে অন্ধ হয়ে যায়। আবার উক্ত মালামাল রেখে দিলে তার চোখের দৃষ্টি ফিরে আসে। এভাবে যখনই সে […]আরও পড়ুন
হযরত আমীর হামযা (রা.) ছিলেন আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর আপন চাচা। তাঁর মা হালা বিনতে উহাইব ছিলেন হযরত আমিনা (আ.)-এর চাচাত বোন। তাছাড়া হামযা (রা.) ছিলেন- হযরত রাসুল (সা.)-এর দুধ ভাই। আবু লাহাবের দাসী সুওয়াইবা তাদের দু’জনকেই দুধ পান করিয়েছেন। বয়সে তিনি হযরত রাসুল (সা.) অপেক্ষা দু’বছর মতান্তরে চার বছরের বড়ো ছিলেন। ছোটো বেলা থেকেই তরবারি […]আরও পড়ুন
সংস্করণ
